Skin problems or brana problems.
বয়ঃস্বন্ধিকালে হরমোনের আধিক্য। মানসিক দুশ্চিন্তা বা অতিরিক্ত রাত জাগা (‘র্কটিসল’ নামক হরমনের নিঃসরণ বেড়ে যায় ) , মাসিক শুরুর এক সপ্তাহ আগে ইস্ট্রোজেন কমে আসে বিধায় বা গর্ভাবস্হায় হরমোনের মাত্রার পরিবর্তন, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা পিল - যেসব পিলে প্রজেষ্টরন মাত্রা বেশি থাকে, ষ্টোরয়েড হরমোন, খিঁচুনি, মানসিক রোগের ঔষধ এবং টিবির ঔষধে ও হতে পারে । একটি কথা জেনে রাখা ভাল , চকলেট বা চর্বি জাতীয় খাদ্য বা অন্য কোনো খাদ্যে ব্রণ হয় না ইহা নিশ্চিত যদি চর্মের অন্যান্য কোন অসুখ না থাকে- কিন্তু তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন ইত্যাদির বেশি ব্যাবহারে ব্রুন দেখা দিতে পারে যা প্রমাণিত । এ ছাড়া বংশানুক্রমিক ( জেনেটিক ) কারন ও অনেক সময় উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যেহেতু হরমোন চক্রের বিষয়।
ভিন্ন ধরণের চিকিৎসা (চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে যে সব চিকিৎসা অনুমোদিত তাই সংযোক্ত করেছি)
ব্রুনের চিকিৎসা পৃথিবীতে সবছেয়ে বেশি যা ভিন্ন ভাবে দেখানু হয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে ২/৩ টি চিকিৎসা পদ্দতি ছাড়া ১০০% নিশ্চিত কোন বেবস্তা আজ পর্যন্ত বাহির হয় নি – এখানে সুন্দর একটি বিষয় বলি, অনেকে অনেক ধরণের এডভারটাইজ করেন ঠিক- সাধারন ভাবে একটু চিন্তা করে দেখুন যে, যদি চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা শরিরের হরমুন কে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে চান তা হলে আপানর ব্রুন কখন কি হবে না এ ধরণের ঔষধ আপনার হাতের কাছেই আছে যা বলা যাবেনা।
কিন্তু সে ভাবে কমাতে গেলে , রিসার্চ অনুসারে, মহিলা পুরুষ এবং পুরুষ মহিলা হয়ে যাবে চারিত্রিক ভাবে। অন্য দিকে ব্রুন চিকিৎসা বলতে প্রথমে কিছু দিন ধৈর্য ধরার জন্য বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। যদি অল্প কয়েক টি গালে বা এর আশে পাশে বাহির হয়। হা যদি ইনফেকশন হয়ে যায় তা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে এন্টিবায়োটিক এবং বিশেষ কিছু ক্রিম বা মলম ব্যাবহার করতে পারেন ।
⦁ Thyme tree ( জিরা জাতীয় ): সর্বশেষ তথ্য অনুসারে ও গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে ইহা একনি বেক্টোরিয়া ধংস করতে খুভি এক্টিভ যা পেনক্সিল ও সাইট্রিক ( ভিটামিন এ + সি ) এসিড ইত্যাদির সাথে যৌগ মিস্রনে ক্রিম হিসাবে বাজারজাত করনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ল্যাবরেটরি পরীক্ষা অনুসারে ৯৫% কার্যকর বলে প্রমাণিত। ( এফডিএ ) খুভ স্রিগ্রই বাজারে এ জাতীয় হারবাল ক্রিম পাবেন। এ ছাড়া প্রাথমিক পর্যায়ে ১০০% কার্যকর ভেষজ জাতীয় ঔষধ এখনও আবিস্কার হয়নি। তার পরও সহায়ক বা সাপ্লিমেন্টরি হিসাবে আপনি , ভিটামিন এ, ( the potent antioxidant ) বি২ (various layers of skin are healthy ) , বি৫ (decreases the sebum production ) , বি৬ (metabolism of hormones ) , সি (an excellent antioxidant ) , ই (oxidation of the skins oil (sebaceous) glands and healing any potential scarring that may occur as a result of the acne ) এবং খনিজ হিসাবে Chromium , Magnesium বা Zinc পরোক্ষ ভাবে উপকারি বিধায় অনেকে এ জাতীয় ঔষধ ব্যাবহারের উপদেশ দিয়ে থাকেন। ভেষজ হিসাবে ব্রুনের জন্য প্রমাণিত ক্রিম বা জেল হিসাবে ২৫% থেকে ৬০% পর্যন্ত কার্যকর মনে করতে পারেন।
⦁ ক্যালেন্ডুলা ফুল ( দেখতে গেন্ডা ফুলের মত ): এই ফুলের দ্বারা মিশ্রিত পেইস্ট ভাল একটি উপকারি ঔষধ বলা যায় ( মেরিল্যান্ড ইউনি ল্যাব ও ডারমা ল্যাব দ্বারা অনুমুদিত ) যা আক্রান্ত জায়গায় দিয়ে ২০/৩০ মিনিট পর সালফার সম্পন্ন সাবান দিয়ে ভাল ভাবে ধুয়ে নিবেন অথবা এই জাতীয় ক্রিম খুবি ভাল প্রাথমিক ব্রুন আক্রান্ত দের জন্য খুভি উপকারি ।
⦁ কাচা রসূন এর ব্যাবহারঃ দিনে কয়েকদিন করে ব্যাবহার করলে অনেক সময় বেথা এবং আরোগ্য করতে অবশ্যই সহায়ক। কারন এতে (Allium sativum) আছে।
⦁ Aloe vera: ঘৃতকুমারী ব্যাবহার একনির জন্য বেশ উপকারি প্রয়োজনে ( Split off a portion of Aloe vera leaf and rub the pulp directly on the skin.) ত্বকে ঘষিয়ে কয়েক দিনের ব্যাবহারে প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রুন থাকার কথা নয়। এ ছাড়া ইহা একটি ভাল এন্টিফাঙ্গাল জাতীয় ঔষধ বিধায় চর্ম রোগের ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। বর্তমানে পৃথিবীর উন্নত দেশের কোম্পানি গুলো এই ঘৃত কুমারির নির্যাস থেকে বাজারে ভিন্ন ধরনের, শ্যাম্পু, ক্রিম, জেল, সাবান ইত্যাদি তৈরি করে হাজার হাজার কোটি টাকা মুনাফা ইনকাম করতেছেন। কিন্তু জানলে আপনি আপনার নিজের হাতে তৈরি করা পেইস্ট বা জেল আরো অনেক ভাল হওয়ার কথা।
⦁ নিম পাতাঃ প্রতিদিন সকালে ৫/৬ টি নিম পাতার ব্যাবহারে কিছুটা উপকার আসবেই। কারন ইহা ভাল একটি এন্টিভাইরাল। তবে এর মধ্যে স্ট্রং এন্টি বেক্টোরিয়াল ক্ষমতা আছে বলে কেউ কেউ মনে করেন ( এশিয়া তে ) কিন্তু রিসার্চ অনুসারে এন্টি ভাইরাল হিসাবে কার্যকর ।
Citrus limon জুসঃ একটি কটন বারে করে অথবা একটি তাওয়াল পেতে লেমন জুসে স্ট্রিম জুস ব্যাবহারে অনেকেই বেশ উপক্রিত হতে পারেন ( মায়ো ক্লিনিক গুলোতে চর্ম পরিস্কার ও নরম করার জন্য লেমন জুসের স্ট্রিম বা বাস্প মুখে দেওয়া হয়।
Teatree oil: চা পাতার তৈল যদি ও কার্যকরী বিশেষ করে অস্টেলিয়া তে এর ব্যাবহার বেশি কিন্তু অনেকের মতে পুরাতন ব্রুন কে ধংস করলে ও নতুন ব্রুন জন্মানুর বেলায় তেমন ভুমিকা নেই। তবে ইহা একটি শক্তিশালী এন্টি ফাঙ্গাল।
অনেকে শসা ব্যাবহারের কথা বললে ও ইহা শুধু লিম্পের নালি সমুহ কে প্রসারন করা ছাড়া আর তেমন কাজ পরিলক্ষিত হয় নি যা মায়ো ক্লিনিকে ব্যাবহার করা হয় চর্মের রং ফরসা করার জন্য। হলুদের ( টারমারিক ) ব্যাবহার সর্বত্র দেখা যায়, বাস্তবে যদিও হলুদ এন্টিবেক্টোরিয়াল কিন্তু একনি বেক্টোরিয়া ধংস করতে এর কোন ভুমিকা নেই, যা মায়ো ক্লিনিকে রং ফর্সার জন্য ফেসিয়েল পেইস্ট ব্যাবহার করা হয়।
এ ছাড়া ও চর্ম রোগে সহায়ক এমন ধরণের ভেষজ ব্যাবহার করতে পারেন তবে তা যেন ২০/৩০ মিনিটের উপর মুখে না রাখা হয়। হা আরেকটি কথা একনির জন্য যে ঔষধ ঐ ব্যাবহার করবেন তা যেন ৬/৮ সপ্তাহের উপরে না হয়।
প্রতিরোধ ও সতর্কতাঃ মুখের তৈলাক্ততা কমানোর জন্য সাবান দিয়ে দিনে কয়েকবার মুখ ধুতে হবে ( ভাল হবে সেলিসাইলিক জাতীয় সাবান মুখে মেখে ১/২ রেখে তা আবার ভালভাবে পরিষ্কার করে ফেলা )। ত্বক পরিষ্কার রাখ। অ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন বা ফেস স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে সেই তোয়াল ধুয়ে পরিস্কার করে নিবেন।
বেশি করে শাক-সব্জি খাবেন , যে সকল সব্জিতে প্রচুর ভিটামিন আছে সেই সব খাদ্য খাওয়ার চেস্টা করুন। ব্রণ একবার হয়ে গেলে খোঁটা যাবে না। খুঁটলে গর্ত হয়ে যাবে।
তাছাড়া নুখ থেকে জীবাণু বেয়ে ব্রণকে আক্রান্ত করতে পারে যা ফোঁড়ায় রূপান্তরিত হয়ে মুখে গর্ত তৈরী ক্যতে পারে । তাই হাত দিয়ে বার বার ব্রণ স্পর্শ করবেন না বা গালানোর চেস্টা না করা ভাল । অনেকে ফর্সা হওয়ার জন্য বা ব্রণের প্রতিকার হিসেবে স্টেরয়েড অয়েনমেন্ট ব্যবহার করেন। ইহা সম্পূর্ণ ভুল তথ্য , বরং ব্রুন এই সব ক্রিমের ব্যাবহারে উল্টো ব্রণের সৃষ্টি হতে পারে। ওয়াটার বেজড মেকআপ ব্যবহার করতে পারেন। তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ ব্যবহার করবেন না। ব্রণের জন্য যে দাগ গর্ত হয়, তা দূর করার জন্য অনেক পদ্দতি আছে যা বিজ্ঞান সম্মত বিশেষ করে অর্গ্যানিক ফেসিয়াল খুবই কার্যকর। সেই সব বেবস্থা গ্রহন করুন। তার পর ও ব্রন পেকে গেলে বা বেশী হয়ে গেলে আপনার চিকিৎসকের পরামরশ নিবেন। মানসিক দুশ্চিন্তা এবং রাত্রি জাগরণ এড়িয়ে চলবেন।
আরো পড়ুনঃ How to Become Slim in 3 to 10 Days. I want to be slim.
ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্যন