একজন পুরুষকে পাগল করতে নারীরা যে সকল অঙ্গভঙ্গি করে থাকে।
প্রতিটি পুরুষই নারীর রূপের পূজারি। প্রতিটি পুরুষই চায় তার
সঙ্গী অর্থাৎ ভালোলাগার মানুষটি অবশ্যই স্মার্ট এবং আকর্ষণী হবে এবং তাকে আকৃষ্ট করবে।
আর নারীর কিছু আলাদা গুন আছে। যা একজন পুরুষকে তার দিকে আকৃষ্ট করার জন্য যথেষ্ট। সেই
গোপন বিষয়গুলি একবার ঝালিয়ে নিতে পারেন।
১। ধর্মীয়
বিশ্বাস থাকা:
একজন নারী একজন
পুরুষের তুলনায় কতটা ধার্মিক এবং
নারীটি ধর্মীয় অনুভুতি
সম্পর্কে কতটা আস্থাশীল তার উপর একজন
পুরুষের ওই নারীর প্রতি
ভালোলাগার মাত্রা নির্ভর করে। অধিকাংশ
ক্ষেত্রে দেখা যায় পুরুষ যখন জীবন সঙ্গী খোজে তার ভেতর সুন্দর মেয়ের পাশাপাশি এক প্রকারের
ধার্মীক মেয়ের খোজ করে।
২। সুগন্ধী
ব্যবহার করা:
মহিলাদের
শরীরের মিষ্টি সুগন্ধ একজন
পুরুষের আকৃষ্টতায়
নেশা ধরায়। কিন্তু
এটি বাধ্যতামুলন নয় যে, ঐ
নারীকে কোন একটি পারফিউম
ব্যবহার করতে হবেই।
নারীর women শরীরে প্রাকৃতিকভাবে যে
গন্ধ থাকে, তা একধরনের
প্রাকৃতিক অস্ত্র। যা দ্বারা
পুরুষটিকে তারদিকে প্রাকৃতিক ভাবেই টেনে নেই।
৩। আত্মবিশ্বাসি
হওয়া:
একজন
পুরুষকে আকৃষ্ট করতে একজন নারীর আত্মবিশ্বাসের বিকল্প
নেই। যে
নারী তার সৌন্দর্য্য এবং
ব্যাক্তিত্ব নিয়ে যতো বেশি আত্মবিশ্বাসী থাকে
পুরুষ তাকে ততটা বেশি পছন্দ
করে।
৪। হাস্যোজ্জলতা
থাকা:
সদা হাস্যোজ্জল নারীকে পুরুষ পছন্দের
শীর্ষে রাখে। গোমড়ামুখো নারীকে পুরুষের প্রধানত
অপছন্দ করে। প্রতিটি
পুরুষই চায় তার সঙ্গীটি যেন সদা হাসি-খুশি থাকে।
৫। সামান্য
পিঠ খোলা রাখা:
কথাটা শুনতে
বিশ্রী শুনাচ্ছে? আসলে
পুরুষ বেশিরভাগ সময় নারীর পিঠ সামান্য খোলা অবস্থায় দেখতে
পছন্দ করে। কিন্তু
অবশ্যই কাপড় থাকতে হবে।
পিঠের কটি হাড্ডির উপর পর্যন্ত।
একজন নারী যখন তার পিঠের কিছু
অংশ খুলে রাখে এবং পুরুষটির সামনে ঘোরাফেরা করে তখন পুরুষের মনে নারীর প্রতি এক প্রকারের
অর্দিশ্য ভালোলাগা সৃষ্টি হয়।
৬। মাঝে মধ্যে সঙ্গীর নাম ধরে ডাকা:
কিছু
কিছু পুরুষ তাদের স্ত্রীর মুখে তাদের নাম
শুনতে চান। বিশেষ
করে স্বামী-স্ত্রী যখন
একান্ত একা থাকে, স্ত্রী স্বামীর কানে ফিসফিস করে
তার নাম উচ্চারন করে
কথা বলা, তার কাছে কিছু আদুরে আব্দার করা, সহ
অনেক
কিছু যা একজন পুরুষের
জন্য আনন্দদায়ক বিষয় হয়ে ওঠে ঐ সময়।
৭। বক্রাকার কোমর:
একজন
পুরুষ কিছু কিছু সময় নারীর
কোমরের খাঁজ তথা কার্ভ
দেখতে পছন্দ করে।
নারীর
শরীল যদি একটু বাঁকা না হয় তাহলে পুরুষের কাছে তা একটু বিরক্তিকর মনে হয়। নিতম্ব
শরীরের সঙ্গে মানানসই হওয়া
সৌন্দর্য্যের অন্যতম একটি আনুষাঙ্গিকতা। প্রতিটি
পুরুষই চাঁয় যে তার সঙ্গীনির শরীর একটু আকষনীয় হবেনা তা কি হয়।
৮। পরিপাটি জামা-কাপড় পরা:
প্রত্যেক
পুরুষই নারীর পরিপাটি সাজের
আশিক। তবে
তা অবশ্যই প্রাকৃতিক সৌন্দর্য্য
মানের হতে হবে। নারী যদি সাজগোজ না করে অপরিস্কার হয়ে থাকে
তাহলে তাকে পুরুষ পছন্দ করে না। পরিস্কার পরিচ্ছন্ন ও পরিপাটি হয়ে সুন্দর আকষণীয় পোষাক
পরা নারীকে পুরুষ বেশি পছন্দ করে।