Showing posts with label Fitness. Show all posts
Showing posts with label Fitness. Show all posts

Benefits raisin!

কিশমিশের উপকারিতা!



''আগেই বলে রাখি, ছোট পোস্ট দেখে কেউ অবহেলা করবেন না, মনযোগ দিয়ে পড়ুন,,

১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।

২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। 

৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।

৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।

৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডে ন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।

৭। এর ফিটোনারিয়েন্টেএবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।

৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।

৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।

১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।

১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে....

আমাদের ছোট খাট টিপসগুলো অবহেলা করবেন না। লাইক তো দিবেন না জানি। কারন আমাদের কষ্টের কোন মূল্য নেই আপনাদের কাছে। কিন্তু আপনাদের সুন্দর জীবন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন।

তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।

If a heart attack, 1 month ago How can you find out?

হার্ট অ্যাটাক হবে, ১ মাস আগে কিভাবে বুঝবেন?

অনেকেই মনে করেন যে হার্ট অ্যাটাক কেবল পুরুষদের রোগ, এটা একান্তই ভুল ধারণা। কারণ নারী ও পুরুষ উভয়েই এই রোগের ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নারী ও পুরুষে ভিন্ন ভিন্ন। নারীদের ক্ষেত্রে এমনকি ১ মাস আগে থেকেই দেখে যেতে শুরু করে ভয়াল হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। তাই যদি এই লক্ষণগুলো আপনার মাঝে দেখা যেতে থাকে, তাহলে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ এই লক্ষণগুলো জানিয়ে দেয় যে আগামী ৩০ দিনের মাঝেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে রয়েছেন আপনি!




ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

১) নিঃশ্বাসে কষ্ট হওয়া হার্ট অ্যাটাকের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। যদি আপনার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, দম আটকে আসা ভাব হয় প্রায়ই তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। Respiratory ও cardiovascular system পরস্পরের ওপরে নির্ভরশীল। যদি হার্ট কম রক্ত পায়, তাহলে ফুসফুসও কম অক্সিজেন পায়। ফলাফল হচ্ছে নিঃশ্বাস আটকে আসা, ভারী নিঃশ্বাস বা নিঃশ্বাসে কষ্ট হওয়া।

২) দেহের মাসল বা পেশীগুলোকে দুর্বল মনে হওয়া, পরিশ্রমের কাজ করতে কষ্ট হওয়া ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনার দ্বিতীয় লক্ষণ। শরীরে রক্ত চলাচল কমে যাওয়া মানে সম্পূর্ণ দেহেই অক্সিজেনের ঘাটতি। ফলে দেহের পেশীগুলো ঠিক মত কাজ করে না ও দুর্বলতা অনুভূত হয়।

৩) ঝিমুনি হওয়া এবং ঠাণ্ডা ঘাম হওয়া, অর্থাত কোন কারণ ছাড়াই ঘামতে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ। যদি পরিশ্রমের কাজ না করেও ঘামতে থাকেন বা সময়ে-সময়ে ঝিমুনি আসতে থাকে, তাহলে মোটেও অবহেলা করবেন না। ঘুমের মাঝে নিঃশ্বাসের কষ্ট হওয়া, ঘুম ভেঙে জেগে দেখলে যে ঘেমে গিয়েছেন আপনি- ইত্যাদি ঘটনাগুলোকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিন।

৪) চতুর্থ লক্ষণটি হচ্ছে বুকে চাপ অনুভূত হওয়া। coronary artery সরু হয়ে যাওয়ার কারণে বুকে চাপ অনুভূত হওয়া বা চাপা ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথাকে “গ্যাসের ব্যথা” (যেটা বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন) মনে করে এড়িয়ে যাবেন না। অবিলম্বে চিকিতসকের পরামর্শ নিন।

শরীরটি আপনার, যত্ন নিতে হবে আপনাকেই। শরীর যে কোন অসুখ-বিসুখের লক্ষণই অগ্রিম জানান দেয়। এই লক্ষণগুলো বুঝে নিতে পারলে নিজেকে ঝুঁকি মুক্ত রাখা যায় অনেকটাই।

********************************************
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Some great tips that you always come in handy.

অসাধারন কিছু টিপস যা সবসময় আপনাদের উপকারে আসবে


১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে।
২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান।
৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।
৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।
৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে।
৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।
৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।
১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।
১১। কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
১২। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।
১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।
১৪। গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
১৫। ছুরি/দা/বটিতে হাত কেটে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।
১৬। শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
১৭। জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে নিন।
১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন।
            **********************************************
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Six Food to Improve Blood Quality.

Some Food to Improve Blood Quality.


Do you want to improve your Blood Quality? Here is food which will improve blood quality and improve your health too.

You remain healthy when your blood remains clean and good. If it is not good then you remain disturb and always have the risk of heart diseases. If the quality of blood is good then you remain happy. You will not complain about insomnia. Your Sex life remains good and you prevent yourself from cancer.



Green Vegetables: Green food has lot of chlorophyll which makes blood and liver clean. You should intake broccoli, spinach and other green food.

Cucumber: Plenty of bad and poisonous things come out from the body with cucumber. You will get water, potassium and vitamin C. It makes blood flow faster. Cucumber is the best food for blood quality.

Asparagus: The regular intake of toxic substances removes through urine. It has such juice that works as blood purifier. It facilitates the circulation of blood and cleanses the liver.

Pomegranate: Pomegranate clears the arteries leading to the heart so that blood reaches to it. It has physio chemical which works as antioxidant. It prevents nerves from the damage.

Antioxidant Rich Diet: Antioxidant diet food properly operates the blood. It plays a major role for cell growth which makes heart healthy. You can include beetroot, blueberries, raisins, capsicum and citrus fruits in your diet.

Turmeric: Turmeric contains such elements which reduce inflammation of the arteries. This largely prevents freezing of fat in the arteries. Improve Blood Quality.

All of these mistakes repeatedly in the diet.

ডায়েট করতে গিয়ে সবাই যে ভুল গুলো বারবার করে

 


স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। কথাটি সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।  স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ মাত্রই মেদ হলে তা ঝেড়ে ফেলে শরীরকে আবার চনমনে রাখতে চায়। কিন্তু নিয়মতান্ত্রিক ভাবে না জেনে করতে গিয়েই  ভুল করে ফেলি বার বার। ডায়েট চলাকালীন অবস্থায় যে ভুলগুলো আমরা করি সেগুলো ওজন তো কমায়ই না উল্টো আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


সাধারণত ডায়েটে যে ভুলগুলো সচরাচর আমরা করে থাকি


সকালের নাশতা না খাওয়া






ক্যালোরি কমানোর জন্য অনেকেই সকালের নাশতা খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটা শুধু মাত্র ভুলই নয় বরং স্বাস্থ্যহানির কারণ। আবার দেখা যায় এই ক্ষুধার কারণে আপনি দুপুরে অনেক বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন, যা পরোক্ষভাবে আপনার ওজন বাড়িয়ে দেয়। সকালে প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ নাশতা খেলে দেখা যাবে সারা দিনে আপনার ক্ষুধা কম পাবে। পুষ্টিবিদগণের গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালে পুষ্টিকর নাশতা খেয়ে দিন শুরু করেন, তাঁরা সাধারণত অনেক বেশি সুস্থ থাকেন এবং তাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভুলও হয় না।


ক্রাশ ডায়েট




শর্টকাটে দ্রুত ১০ কেজি ওজন কমাতে কেউ কেউ ক্রাশ ডায়েট বেছে নেন। আর এই ক্রাশ ডায়েটের কারণে তাঁরা ক্যালোরি গ্রহণ একেবারেই ছেড়ে দেন। এ কারণে অনেক দ্রুত হয়তো ওজন কমেও যায়। কিন্তু পরবর্তীতে যখনই আপনি ক্যালোরি সমৃদ্ধ কোনো খাবার খেতে যাবেন, তখনই আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। তাই সময় নিয়ে ডায়েট করুন। যাতে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক উপায়ে আপনার ওজন কমে যায়।


ক্যালোরিযুক্ত জুস বা কফি খাওয়া






অনেক সময় ডায়েট করতে গিয়ে খাবারের অনেক নিয়ম আমরা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলি কিন্তু কফি বা জুস খাওয়া ছাড়তে পারি না। এর অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যেমন- এক কাপ কফিতে ৫০০-এর বেশি ক্যালোরি আছে। আর জুসের ক্যালোরি অনেক দ্রুত শরীরে কাজ করা শুরু করে দেয়।  তাই যদি ওজন কার্যকরীভাবে কমাতে চান তাহলে ডায়েট করার পাশাপাশি এ ধরনের পানীয় অতিরিক্ত খাওয়া বাদ দিতে হবে।


কম পানি পান করা




ডায়েটের সময় এই ভুলটি সবাই করে থাকে। ক্যালোরি কমাতে পানি খুবই কার্যকরী। পানি কম খাওয়ার কারণে যদি আপনি পানিশূন্যতায় ভোগেন তাহলে আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। এর ফলে আপনার ওজন কমার গতি কমে যাবে। তাই প্রতিবার খাওয়ার সময় এক গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন।


দুধজাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়া

এটা সত্যি যে ফুল ফ্যাটের দুধ, চিজ ও আইসক্রিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু এই ভয়ে যদি আপনি একেবারেই দুধজাতীয় খাবার খাওয়া ছেড়ে দেন তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যদি শরীর সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় তাহলে এটি ফ্যাট কমাতে কার্যকরী হবে আর যদি শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে তাহলে ওজন অনেকটা বেড়ে যাবে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে দুধজাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। তবে অবশ্যই ননফ্যাট ও লো-ফ্যাটের কথাটি মনে রাখতে ভুলবেন না। বাজারে ননফ্যাট অথবা লো ফ্যাটের তরল দুধ পাওয়া যায়।


অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া

আপনি হয়তো খাবার খাওয়ার সময় অনেক নিয়ম মেনে চলছেন। কিন্তু মাঝে মাঝে কাজের ফাঁকে বা আড্ডার সময় টুকটাক স্ন্যাকস খেয়ে ফেলছেন। এই অনিয়মিত স্ন্যাকস খাওয়ার কারণে আপনার ডায়েট চার্ট পুরোপুরি কাজে লাগছে না। তাই যদি ক্যালোরি কমাতে চান তাহলে অবশ্যই অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া বন্ধ করুন।


বাদাম না খাওয়া




অনেকে ক্যালোরির ভয়ে বাদাম খায় না। এটা একটা বিশাল ভুল ধারণা।  অথচ বাদামে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে, যা পরিপাকে সাহায্য করে। তাই বিশেষজ্ঞরা ডায়েট কন্ট্রোল করতে নিয়মিত অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন।


লো-ফ্যাটের খাবার না খাওয়া

লো-ফ্যাট শরীরে জন্য সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় মনে রাখবেন, লো-ফ্যাট আর লো-ক্যালোরি এক না। আপনি যদি লো-ফ্যাটের এক টুকরো কেক খেতে চান তাহলে সে সময় ডায়েট চার্টে ঐ দিন ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে। তাহলেই সামঞ্জস্যতা বজায় থাকবে।
 

অবাস্তব পরিকল্পনা করা

আপনি যদি চিন্তা করেন ডায়েটের প্রথম সপ্তাহে ২০ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলবেন তাহলে আপনি কখনোই ওজন কমাতে পারবেন না। যদি আপনি সপ্তাহে অন্তত পাঁচ কেজি ওজন কমাতে চান তাহলে এটা আপনার দ্বারা সম্ভব। এমনকি ২ কেজি করেও কমাতে চান একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাতেও আপনি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন, তাই ডায়েটের আগে অবাস্তব কিছু চিন্তা না করে যেটা সম্ভব সেই পথে আগান।


ছুটির দিনে ফাস্ট ফুড খাওয়া



এ ভুলটি আমরা প্রায় সময়ই করে থাকি। ধরুন সারা সপ্তাহ আপনি ওজন কমানোর জন্য সালাদ আর স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন। অথচ ছুটির দিনে বেড়াতে গিয়ে ফাস্টফুড বেছে নিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যেসব মানুষ সপ্তাহে দুবারের বেশি ফাস্টফুড খান, তাঁদের অন্যান্য ডায়েট করা মানুষের তুলনায় ১০ কেজি ওজন বেড়ে যায়। সুতরাং এ বিষয়কে মাথায় রেখে আমাদের ডায়েট করতে হবে।

 আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং মন্তব্য (Comment) করুন।