Showing posts with label Health Care. Show all posts
Showing posts with label Health Care. Show all posts

Some tips to lighten the skin permanently.

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু টিপস

 আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে আর দূষণ ভরা পরিবেশে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা সত্যিকার অর্থেই ভীষণ মুশকিল হয়ে পড়ছে দিন দিন। অথচ আজকাল নিজেকে লুক সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ, তাই নয় কি? আপনি নারী হোন, বা পুরুষ, আপনার সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর করে দেখাতে কে না চায় বলুন! আমাদের অনেকেরই আক্ষেপ থাকে গায়ের রং নিয়ে।

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু টিপস

এখন আমরা আপনাকে কিছু টিপস দিব আপনার শরীর ও ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার জন্য।

১) প্রথমে মসুর ডাল গুঁড়ো করে নিন মিহি করে। তার মধ্যে একটা ডিমের হলুদ অংশটা মেশান। রোদের মধ্যে কিছু সময় এই পেস্টটা শুকিয়ে নিন ভালো করে। পেস্টটি একদম মচমচে হয়ে গেলে গুঁড়ো করে পরিষ্কার শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন। প্রতিদিন রাতে শোবার কিছু সময় আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ ও এই গুঁড়ো খানিকটা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। আধ ঘন্টা বা তার কিছু সময় পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন। মুখ ধোয়ার পর কাঁচা দুধ খানিকটা পরিষ্কার তুলোতে নিয়ে মুখে বুলিয়ে নিন। এটা আরও ২০ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন।



২)  আপনার ত্বকের রং আরও ফর্সা করতে চাইলে মুখে টক দই লাগান। সাধারণত যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ৩০ মিনিট এর মতো রাখুন মুখে, তারপরে ধুয়ে ফেলুন। আপনাকে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।




৩) এবার একটু ভিন্নভাবে ব্যবহার করুন। প্রথমে এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১/২ টেবিল চামচ বাদামের তেল, এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার করুন। এই প্যাকটি আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে আর রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।




৪) আপনার তৈলাক্ত ত্বক স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল করতে মুলতানি মাটি, থেঁতো করা পদ্মপাপড়ি ও নিমপাতা বাটা এবং চালের গুঁড়ো একসঙে মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। ভালভাবে মুখে-গলায় লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ধুয়ে ফেলার পর যদি পারেন মুখে কাঁচা দুধ লাগিয়ে রাখুন আরও আধা ঘণ্টা। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।

৫) আপনি সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে পুরো মুখে লাগান আর ৩/৪ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। মুখে লুকিয়ে থাকা সব ময়লা নিমিষে পালিয়ে যাবে আর আপনি হয়ে উঠবেন আগের থেকে আরও অনেক বেশি আকর্ষণীয়।




৬) ঝকঝকে ও আকর্ষণীয় ত্বকের জন্য চন্দন গুঁড়োর অবদান অনস্বীকার্য। আপনি চন্দন গুঁড়োর সাথে পরিমাণ মতো দুধ মিশিয়ে প্রত্যেকদিন হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। অল্প দিনের মধ্যে আপনার মুখে হাসি ফুটবেই। কিছু দিন পর আপনাকে মুখের পরিবর্তন আপনি নিজেই বুজতে পারবেন।


স্পেশাল বিউটি টিপসঃ

উপকরণঃ দুধ তিন টেবিল চামচ, কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচ।

প্রনালিঃ প্রথমে দুধ, লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো একসঙ্গে ভালভাবে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। আপনার সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকুন। ভালভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে ফেলুন। তবে সতর্কতা হল, গরম জলে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। তাই আপনি এটা রাতে করবেন।

ভেতর থেকে রঙ উজ্জ্বল করুন:

মানুষের রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। আপনি প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। আর যদি এভাবে পান করতে না পারেন বা সমস্যা হলে আপনি এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করার ফলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা।

Make a best Life Style World.

শীতে ত্বকের যত্ন নিন টপ ১০ টিপস

১। শীতে ত্বকের যত্ন


শীতকালে শুষ্ক শীতল হাওয়া ও বাতাসে বেড়ে যাওয়া ধুলাবালুর কারণে ত্বক হয়ে যায় খসখসে ও মলিন। এর ফলে দেখা দেয় নানা সমস্যা, যেমন ত্বক ফেটে যাওয়া, ত্বকে চুলকানি ইত্যাদি। তাই শীতকালে ত্বকের সুস্বাস্থ্য রক্ষায় দরকার বাড়তি যত্ন ও সতর্কতা।


২। ত্বকের শুষ্কতা

শীতে শুষ্ক আবহাওয়ার জন্য ত্বক স্বাভাবিক আর্দ্রতা দ্রুত হারিয়ে ফেলে। তাই শীতকালে গোসলে সাবান কম ব্যবহার করুন। আর করলেও ময়েশ্চারাইজিং সাবান ব্যবহার করুন। এতে ত্বকে খসখসে ভাব কমে আসবে।
রাতে ঘুমানোর আগে ও গোসলের পর নিয়মিত ময়েশ্চারাইজিং লোশন ব্যবহার করলে ত্বকের খসখসে ভাব দূর হবে। ফলে চুলকানিও হবে না এবং ত্বকও ফাটবে না। ত্বকের আর্দ্রতা ও ঔজ্জ্বল্য বাড়াতে রোজ গোসলের পর এবং রাতে ঘুমানোর আগে অলিভ অয়েল অথবা লিকুইড প্যারাফিন মাখতে পারেন। New Nokia 8 & Nokia 6 mobile phone.


৩। চুলের যত্ন

শীতের সময় চুলে খুশকির উপদ্রব বেড়ে যায়। খুশকিমুক্ত থাকতে নিয়মিত সপ্তাহে দুই দিন কিটোকোনাজল শ্যাম্পু ব্যবহার করুন।


৪। হাতের তালু ও পায়ের তলার যত্ন

এ সময় ১০ ভাগ ইউরিয়া, ভেসলিন লাগালে হাতের তালু অনেকটা মসৃণ হয়ে আসে। শীতে অনেকের পায়ের তলা ফেটে যায়।
৫ ভাগ সেলিসাইলিক অ্যাসিড অয়েন্টমেন্ট অথবা ভেসলিন নিয়মিত মাখতে পারেন।


৫। মুখের যত্ন

ভালো ময়েশ্চা-রাইজারযুক্ত ক্রিম ব্যবহার করতে পারেন। যাঁদের ব্রণের সমস্যা আছে, তাঁরা ক্রিমের সঙ্গে একটু পানি মিশিয়ে নিতে পারেন।
শীত আসছে বলে ভাববেন না যে সানস্ক্রিন ব্যবহার করার প্রয়োজনীতা কমে গেছে। শীতকালেও বাইরে বের হওয়ার ৩০ মিনিট আগে সানস্ক্রিন ব্যবহার করুন।


৬। ঠোঁটের যত্ন

ঠান্ডা বাতাসে ঠোঁট বারবার ফেটে যায়। কখনো এতটাই ফেটে যায় যে চামড়া উঠে আসে ও রক্ত বের হয়। কখনোই জিভ দিয়ে ঠোঁট ভেজানো উচিত নয়।
কুসুম গরম পানিতে পরিষ্কার একটি কাপড় ভিজিয়ে নিয়ে ঠোঁটে হালকা করে তিন-চারবার চাপ দিন। তারপর ভেসলিন বা গ্লিসারিন পাতলা করে লাগিয়ে নিন। ঠোঁটের জন্য ভালো কোনো প্রসাধনী ব্যাগে 


৭। রাখুন এবং দিনে তিন-চারবার লাগাতে পারেন।

যাঁদের পুরোনো চর্মরোগ যেমন সোরিয়াসিস, একজিমা, ইকথায়সিস ইত্যাদি আছে, তাঁদের ত্বকের সমস্যা এই সময় বেড়ে যেতে পারে। তাই তাঁদের হতে হবে আরও সচেতন। প্রয়োজনে আগে থেকেই চিকিসকের পরামর্শ নিন।

অধ্যাপক রাশেদ মো. খান
চর্ম ও যৌন বিভাগ, শহীদ সোহরাওয়ার্দী মেডিকেল কলেজ ও হাসপাতাল।
সূত্র: দৈনিক প্রথম আলো, জানুয়ারি ০১, ২০১৩

Read More:

মুখে দুর্গন্ধ দূর করুন মাত্র ৭টি উপায়ে

Ten surefire ways to ease pain

মুখে দুর্গন্ধ দূর করুন মাত্র ৭টি উপায়ে

মুখে বা নিশ্বাসের দুর্গন্ধ বা হ্যালিটোসিস (Halitosis) একটি বিব্রতকর সমস্যা। এ থেকে রেহাই পাওয়ার জন্য কী কী করতে হবে, জেনে নিন:



১. বাজারে অনেক ধরনের মাউথ ওয়াশ পাওয়া যায়। তবে অ্যালকোহলযুক্ত মাউথওয়াশ ব্যবহার করা উচিত নয়। এটা মুখগহ্বরকে শুষ্ক করে তোলে এবং এতে ব্যাকটেরিয়া বেশি জন্মায়। বরং প্রাকৃতিক মাউথওয়াশ হালকা গরম লবণ মেশানো পানি দিয়ে কুলিকুচি করতে পারেন।

২. সজীব নিশ্বাসের জন্য দাঁত ব্রাশ করার সময় টুথব্রাশে যোগ করা যেতে পারে কয়েক ফোঁটা চা পাতার তেল অথবা পুদিনার তেল।

৩. যাঁরা মুখের দুর্গন্ধে ভুগছেন, প্রতিবার খাওয়ার পর ভালোভাবে কুলকুচি করুন। তাহলে মুখের ভেতরে জমে থাকা খাবারের কণাগুলো বেরিয়ে যাবে।

৪. বেশির ভাগ মানুষ শুধু তাঁদের দাঁত পরিষ্কার করেন, কিন্তু জিব পরিষ্কার করেন না। কিন্তু সেটাও জরুরি।

৫. যাঁদের মুখগহ্বর বেশি শুষ্ক, তাঁরা মুখের দুর্গন্ধের সমস্যায় বেশি ভোগেন। এ ক্ষেত্রে অল্প অল্প করে বারবার প্রচুর পানি পান করতে হবে।

৬. ক্যাফেইন এবং অ্যালকোহলও মুখের শুষ্কতার জন্য দায়ী।

৭. নিকোটিন হচ্ছে সবচেয়ে বড় শত্রু। এটি দাঁত ও জিহ্বাতে জমে যায়। ধূমপান মুখের ভেতরটাকে বেশি শুষ্ক করে তোলে। এতে পর্যাপ্ত পরিমাণে লালাও তৈরি হতে পারে না।


বাজারের সেরা এবং নতুন নতুন মোবাইল এর খবর জানতে এই লিঙ্কে ঢুকুন