Showing posts with label Life Style. Show all posts
Showing posts with label Life Style. Show all posts

Benefits raisin!

কিশমিশের উপকারিতা!



''আগেই বলে রাখি, ছোট পোস্ট দেখে কেউ অবহেলা করবেন না, মনযোগ দিয়ে পড়ুন,,

১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।

২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। 

৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।

৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।

৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডে ন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।

৭। এর ফিটোনারিয়েন্টেএবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।

৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।

৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।

১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।

১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে....

আমাদের ছোট খাট টিপসগুলো অবহেলা করবেন না। লাইক তো দিবেন না জানি। কারন আমাদের কষ্টের কোন মূল্য নেই আপনাদের কাছে। কিন্তু আপনাদের সুন্দর জীবন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন।

তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।

If a heart attack, 1 month ago How can you find out?

হার্ট অ্যাটাক হবে, ১ মাস আগে কিভাবে বুঝবেন?

অনেকেই মনে করেন যে হার্ট অ্যাটাক কেবল পুরুষদের রোগ, এটা একান্তই ভুল ধারণা। কারণ নারী ও পুরুষ উভয়েই এই রোগের ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নারী ও পুরুষে ভিন্ন ভিন্ন। নারীদের ক্ষেত্রে এমনকি ১ মাস আগে থেকেই দেখে যেতে শুরু করে ভয়াল হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। তাই যদি এই লক্ষণগুলো আপনার মাঝে দেখা যেতে থাকে, তাহলে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ এই লক্ষণগুলো জানিয়ে দেয় যে আগামী ৩০ দিনের মাঝেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে রয়েছেন আপনি!




ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

১) নিঃশ্বাসে কষ্ট হওয়া হার্ট অ্যাটাকের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। যদি আপনার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, দম আটকে আসা ভাব হয় প্রায়ই তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। Respiratory ও cardiovascular system পরস্পরের ওপরে নির্ভরশীল। যদি হার্ট কম রক্ত পায়, তাহলে ফুসফুসও কম অক্সিজেন পায়। ফলাফল হচ্ছে নিঃশ্বাস আটকে আসা, ভারী নিঃশ্বাস বা নিঃশ্বাসে কষ্ট হওয়া।

২) দেহের মাসল বা পেশীগুলোকে দুর্বল মনে হওয়া, পরিশ্রমের কাজ করতে কষ্ট হওয়া ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনার দ্বিতীয় লক্ষণ। শরীরে রক্ত চলাচল কমে যাওয়া মানে সম্পূর্ণ দেহেই অক্সিজেনের ঘাটতি। ফলে দেহের পেশীগুলো ঠিক মত কাজ করে না ও দুর্বলতা অনুভূত হয়।

৩) ঝিমুনি হওয়া এবং ঠাণ্ডা ঘাম হওয়া, অর্থাত কোন কারণ ছাড়াই ঘামতে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ। যদি পরিশ্রমের কাজ না করেও ঘামতে থাকেন বা সময়ে-সময়ে ঝিমুনি আসতে থাকে, তাহলে মোটেও অবহেলা করবেন না। ঘুমের মাঝে নিঃশ্বাসের কষ্ট হওয়া, ঘুম ভেঙে জেগে দেখলে যে ঘেমে গিয়েছেন আপনি- ইত্যাদি ঘটনাগুলোকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিন।

৪) চতুর্থ লক্ষণটি হচ্ছে বুকে চাপ অনুভূত হওয়া। coronary artery সরু হয়ে যাওয়ার কারণে বুকে চাপ অনুভূত হওয়া বা চাপা ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথাকে “গ্যাসের ব্যথা” (যেটা বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন) মনে করে এড়িয়ে যাবেন না। অবিলম্বে চিকিতসকের পরামর্শ নিন।

শরীরটি আপনার, যত্ন নিতে হবে আপনাকেই। শরীর যে কোন অসুখ-বিসুখের লক্ষণই অগ্রিম জানান দেয়। এই লক্ষণগুলো বুঝে নিতে পারলে নিজেকে ঝুঁকি মুক্ত রাখা যায় অনেকটাই।

********************************************
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Some great tips that you always come in handy.

অসাধারন কিছু টিপস যা সবসময় আপনাদের উপকারে আসবে


১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে।
২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান।
৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।
৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।
৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে।
৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।
৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।
১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।
১১। কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
১২। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।
১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।
১৪। গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
১৫। ছুরি/দা/বটিতে হাত কেটে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।
১৬। শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
১৭। জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে নিন।
১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন।
            **********************************************
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Six Food to Improve Blood Quality.

Some Food to Improve Blood Quality.


Do you want to improve your Blood Quality? Here is food which will improve blood quality and improve your health too.

You remain healthy when your blood remains clean and good. If it is not good then you remain disturb and always have the risk of heart diseases. If the quality of blood is good then you remain happy. You will not complain about insomnia. Your Sex life remains good and you prevent yourself from cancer.



Green Vegetables: Green food has lot of chlorophyll which makes blood and liver clean. You should intake broccoli, spinach and other green food.

Cucumber: Plenty of bad and poisonous things come out from the body with cucumber. You will get water, potassium and vitamin C. It makes blood flow faster. Cucumber is the best food for blood quality.

Asparagus: The regular intake of toxic substances removes through urine. It has such juice that works as blood purifier. It facilitates the circulation of blood and cleanses the liver.

Pomegranate: Pomegranate clears the arteries leading to the heart so that blood reaches to it. It has physio chemical which works as antioxidant. It prevents nerves from the damage.

Antioxidant Rich Diet: Antioxidant diet food properly operates the blood. It plays a major role for cell growth which makes heart healthy. You can include beetroot, blueberries, raisins, capsicum and citrus fruits in your diet.

Turmeric: Turmeric contains such elements which reduce inflammation of the arteries. This largely prevents freezing of fat in the arteries. Improve Blood Quality.

Do not eat the 10 meal on an empty stomach.

খালি পেটে যে ১০ খাবার খাবেন না


স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার শরীরের জন্য যেমন জরুরি, তেমনি খাবার খাওয়ার সময়ও সঠিক হওয়া জরুরি। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কিছু খাবার রয়েছে যা খালি পেটে খাওয়া একদম ঠিক নয়। এই খাবারগুলো এসিড তৈরি করে এবং অন্ত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। Health Fitness Tips Bangla ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এ খাবারগুলোর কথা।

১. চা


 

চা-ও কফির মতো, খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়। চায়ের মধ্যে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় এসিড যা পাকস্থলির আবরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।


২. টমেটো

 


 

টমোটো খালি পেটে খাওয়া হলে এর মধ্যে বিদ্যমান এসিড গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল এসিডের সাথে মিশে পাকস্থলির মধ্যে বিক্রিয়া করে এক ধরনের অদ্রবণীয় জেল তৈরি করে; যা পাকস্থলিতে পাথর হওয়ার কারণ হতে পারে।

৩. ওষুধ

 



কিছু কিছু গ্যাসট্রিকের ওষুধ খাওয়ার আগে খেতে বলা হয়। তবে অধিকাংশ ওষুধ ভরা পেটে খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। যখন খালি পেটে ওষুধ খাওয়া হয় এটা পাকস্থলিতে অস্বস্থিকর অবস্থার তৈরি করে। 

৪. মদ্যপান

 



মদ্যপান শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর খালি পেটে মদ্যপান আরো ক্ষতিকর। মদের মধ্যে যেসব উপাদান রয়েছে সেগুলো অন্ত্রের জ্বালাভাব তৈরি করে।

৫. ঝাল জাতীয় খাবার
 




আমরা অনেকেই ঝাল জাতীয় খাবার খেতে ভালোবাসি, তবে খালি পেটে ঝাল জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। এর ফলে এসিডিক বিক্রিয়া হয়ে পেট জ্বালাভাব তৈরি হয়।  

৬. কফি


 



খালি পেটে কফি খাওয়া খুবই ক্ষতিকর। কফির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন পাকস্থলির জন্য ভালো নয়। তাই খেতে হলে আগে অন্তত একগ্লাস পানি খেয়ে নিন।


৭. সোডা

 



সোডার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ কাবোর্নেটেট এসিড। খালি পেটে সোডা খাওয়া হলে এই এসিড স্বাস্থ্যের সমস্যা তৈরি করে এবং বমিবমি ভাব তৈরি করে।

৮. দই 



দইয়ের প্রোবায়োটিক উপাদান স্বাস্থ্যকর। তবে যদি এটা খালি পেটে খাওয়া হয় তবে স্বাস্ব্যকর নয়। দইয়ে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলির আবরণের রসের সাথে মিশে পেটকে খারাপ করতে পারে।

৯. কলা

 



খালি পেটে কলা খাওয়া হঠাৎ করে শরীরে ম্যাগনেসিয়াম বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে রক্তে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের ভারস্যাম্য নষ্ট করে। তাই কলা খালি পেটে না খাওয়ার পরামর্শই দেন বিশেষজ্ঞরা।

১০. মিষ্টি আলু

 



আপনি কি জানেন মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে ট্যানিন এবং পেকটিন? এটা বেশি পরিমাণে এসিড নিঃসরণ করে পাকস্থলির দেয়ালকে সংকুচিত করে। এর ফলে বুক জ্বালাপোড়া হয়।

আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং মন্তব্য (Comment) করুন।

Oh yes, don’t forget to share to your friends on Facebook & Google Plus.

All of these mistakes repeatedly in the diet.

ডায়েট করতে গিয়ে সবাই যে ভুল গুলো বারবার করে

 


স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। কথাটি সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।  স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ মাত্রই মেদ হলে তা ঝেড়ে ফেলে শরীরকে আবার চনমনে রাখতে চায়। কিন্তু নিয়মতান্ত্রিক ভাবে না জেনে করতে গিয়েই  ভুল করে ফেলি বার বার। ডায়েট চলাকালীন অবস্থায় যে ভুলগুলো আমরা করি সেগুলো ওজন তো কমায়ই না উল্টো আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


সাধারণত ডায়েটে যে ভুলগুলো সচরাচর আমরা করে থাকি


সকালের নাশতা না খাওয়া






ক্যালোরি কমানোর জন্য অনেকেই সকালের নাশতা খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটা শুধু মাত্র ভুলই নয় বরং স্বাস্থ্যহানির কারণ। আবার দেখা যায় এই ক্ষুধার কারণে আপনি দুপুরে অনেক বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন, যা পরোক্ষভাবে আপনার ওজন বাড়িয়ে দেয়। সকালে প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ নাশতা খেলে দেখা যাবে সারা দিনে আপনার ক্ষুধা কম পাবে। পুষ্টিবিদগণের গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালে পুষ্টিকর নাশতা খেয়ে দিন শুরু করেন, তাঁরা সাধারণত অনেক বেশি সুস্থ থাকেন এবং তাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভুলও হয় না।


ক্রাশ ডায়েট




শর্টকাটে দ্রুত ১০ কেজি ওজন কমাতে কেউ কেউ ক্রাশ ডায়েট বেছে নেন। আর এই ক্রাশ ডায়েটের কারণে তাঁরা ক্যালোরি গ্রহণ একেবারেই ছেড়ে দেন। এ কারণে অনেক দ্রুত হয়তো ওজন কমেও যায়। কিন্তু পরবর্তীতে যখনই আপনি ক্যালোরি সমৃদ্ধ কোনো খাবার খেতে যাবেন, তখনই আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। তাই সময় নিয়ে ডায়েট করুন। যাতে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক উপায়ে আপনার ওজন কমে যায়।


ক্যালোরিযুক্ত জুস বা কফি খাওয়া






অনেক সময় ডায়েট করতে গিয়ে খাবারের অনেক নিয়ম আমরা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলি কিন্তু কফি বা জুস খাওয়া ছাড়তে পারি না। এর অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যেমন- এক কাপ কফিতে ৫০০-এর বেশি ক্যালোরি আছে। আর জুসের ক্যালোরি অনেক দ্রুত শরীরে কাজ করা শুরু করে দেয়।  তাই যদি ওজন কার্যকরীভাবে কমাতে চান তাহলে ডায়েট করার পাশাপাশি এ ধরনের পানীয় অতিরিক্ত খাওয়া বাদ দিতে হবে।


কম পানি পান করা




ডায়েটের সময় এই ভুলটি সবাই করে থাকে। ক্যালোরি কমাতে পানি খুবই কার্যকরী। পানি কম খাওয়ার কারণে যদি আপনি পানিশূন্যতায় ভোগেন তাহলে আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। এর ফলে আপনার ওজন কমার গতি কমে যাবে। তাই প্রতিবার খাওয়ার সময় এক গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন।


দুধজাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়া

এটা সত্যি যে ফুল ফ্যাটের দুধ, চিজ ও আইসক্রিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু এই ভয়ে যদি আপনি একেবারেই দুধজাতীয় খাবার খাওয়া ছেড়ে দেন তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যদি শরীর সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় তাহলে এটি ফ্যাট কমাতে কার্যকরী হবে আর যদি শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে তাহলে ওজন অনেকটা বেড়ে যাবে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে দুধজাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। তবে অবশ্যই ননফ্যাট ও লো-ফ্যাটের কথাটি মনে রাখতে ভুলবেন না। বাজারে ননফ্যাট অথবা লো ফ্যাটের তরল দুধ পাওয়া যায়।


অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া

আপনি হয়তো খাবার খাওয়ার সময় অনেক নিয়ম মেনে চলছেন। কিন্তু মাঝে মাঝে কাজের ফাঁকে বা আড্ডার সময় টুকটাক স্ন্যাকস খেয়ে ফেলছেন। এই অনিয়মিত স্ন্যাকস খাওয়ার কারণে আপনার ডায়েট চার্ট পুরোপুরি কাজে লাগছে না। তাই যদি ক্যালোরি কমাতে চান তাহলে অবশ্যই অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া বন্ধ করুন।


বাদাম না খাওয়া




অনেকে ক্যালোরির ভয়ে বাদাম খায় না। এটা একটা বিশাল ভুল ধারণা।  অথচ বাদামে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে, যা পরিপাকে সাহায্য করে। তাই বিশেষজ্ঞরা ডায়েট কন্ট্রোল করতে নিয়মিত অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন।


লো-ফ্যাটের খাবার না খাওয়া

লো-ফ্যাট শরীরে জন্য সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় মনে রাখবেন, লো-ফ্যাট আর লো-ক্যালোরি এক না। আপনি যদি লো-ফ্যাটের এক টুকরো কেক খেতে চান তাহলে সে সময় ডায়েট চার্টে ঐ দিন ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে। তাহলেই সামঞ্জস্যতা বজায় থাকবে।
 

অবাস্তব পরিকল্পনা করা

আপনি যদি চিন্তা করেন ডায়েটের প্রথম সপ্তাহে ২০ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলবেন তাহলে আপনি কখনোই ওজন কমাতে পারবেন না। যদি আপনি সপ্তাহে অন্তত পাঁচ কেজি ওজন কমাতে চান তাহলে এটা আপনার দ্বারা সম্ভব। এমনকি ২ কেজি করেও কমাতে চান একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাতেও আপনি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন, তাই ডায়েটের আগে অবাস্তব কিছু চিন্তা না করে যেটা সম্ভব সেই পথে আগান।


ছুটির দিনে ফাস্ট ফুড খাওয়া



এ ভুলটি আমরা প্রায় সময়ই করে থাকি। ধরুন সারা সপ্তাহ আপনি ওজন কমানোর জন্য সালাদ আর স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন। অথচ ছুটির দিনে বেড়াতে গিয়ে ফাস্টফুড বেছে নিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যেসব মানুষ সপ্তাহে দুবারের বেশি ফাস্টফুড খান, তাঁদের অন্যান্য ডায়েট করা মানুষের তুলনায় ১০ কেজি ওজন বেড়ে যায়। সুতরাং এ বিষয়কে মাথায় রেখে আমাদের ডায়েট করতে হবে।

 আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং মন্তব্য (Comment) করুন।

Skin problems or brana problems and its remedy.

Skin problems or brana problems.

 



বয়ঃস্বন্ধিকালে হরমোনের আধিক্য। মানসিক দুশ্চিন্তা বা অতিরিক্ত রাত জাগা (‘র্কটিসল’ নামক হরমনের নিঃসরণ বেড়ে যায় ) , মাসিক শুরুর এক সপ্তাহ আগে ইস্ট্রোজেন কমে আসে বিধায় বা গর্ভাবস্হায় হরমোনের মাত্রার পরিবর্তন, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা পিল - যেসব পিলে প্রজেষ্টরন মাত্রা বেশি থাকে, ষ্টোরয়েড হরমোন, খিঁচুনি, মানসিক রোগের ঔষধ এবং টিবির ঔষধে ও হতে পারে । একটি কথা জেনে রাখা ভাল , চকলেট বা চর্বি জাতীয় খাদ্য বা অন্য কোনো খাদ্যে ব্রণ হয় না ইহা নিশ্চিত যদি চর্মের অন্যান্য কোন অসুখ না থাকে- কিন্তু তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন ইত্যাদির বেশি ব্যাবহারে ব্রুন দেখা দিতে পারে যা প্রমাণিত । এ ছাড়া বংশানুক্রমিক ( জেনেটিক ) কারন ও অনেক সময় উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যেহেতু হরমোন চক্রের বিষয়।


ভিন্ন ধরণের চিকিৎসা (চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে যে সব চিকিৎসা অনুমোদিত তাই সংযোক্ত করেছি)


ব্রুনের চিকিৎসা পৃথিবীতে সবছেয়ে বেশি যা ভিন্ন ভাবে দেখানু হয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে ২/৩ টি চিকিৎসা পদ্দতি ছাড়া ১০০% নিশ্চিত কোন বেবস্তা আজ পর্যন্ত বাহির হয় নি – এখানে সুন্দর একটি বিষয় বলি, অনেকে অনেক ধরণের এডভারটাইজ করেন ঠিক- সাধারন ভাবে একটু চিন্তা করে দেখুন যে, যদি চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা শরিরের হরমুন কে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে চান তা হলে আপানর ব্রুন কখন কি হবে না এ ধরণের ঔষধ আপনার হাতের কাছেই আছে যা বলা যাবেনা।



কিন্তু সে ভাবে কমাতে গেলে , রিসার্চ অনুসারে, মহিলা পুরুষ এবং পুরুষ মহিলা হয়ে যাবে চারিত্রিক ভাবে। অন্য দিকে ব্রুন চিকিৎসা বলতে প্রথমে কিছু দিন ধৈর্য ধরার জন্য বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। যদি অল্প কয়েক টি গালে বা এর আশে পাশে বাহির হয়। হা যদি ইনফেকশন হয়ে যায় তা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে এন্টিবায়োটিক এবং বিশেষ কিছু ক্রিম বা মলম ব্যাবহার করতে পারেন ।


Thyme tree ( জিরা জাতীয় ): সর্বশেষ তথ্য অনুসারে ও গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে ইহা একনি বেক্টোরিয়া ধংস করতে খুভি এক্টিভ যা পেনক্সিল ও সাইট্রিক ( ভিটামিন এ + সি ) এসিড ইত্যাদির সাথে যৌগ মিস্রনে ক্রিম হিসাবে বাজারজাত করনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ল্যাবরেটরি পরীক্ষা অনুসারে ৯৫% কার্যকর বলে প্রমাণিত। ( এফডিএ ) খুভ স্রিগ্রই বাজারে এ জাতীয় হারবাল ক্রিম পাবেন। এ ছাড়া প্রাথমিক পর্যায়ে ১০০% কার্যকর ভেষজ জাতীয় ঔষধ এখনও আবিস্কার হয়নি। তার পরও সহায়ক বা সাপ্লিমেন্টরি হিসাবে আপনি , ভিটামিন এ, ( the potent antioxidant ) বি২ (various layers of skin are healthy ) , বি৫ (decreases the sebum production ) , বি৬ (metabolism of hormones ) , সি (an excellent antioxidant ) , ই (oxidation of the skins oil (sebaceous) glands and healing any potential scarring that may occur as a result of the acne ) এবং খনিজ হিসাবে Chromium , Magnesium বা Zinc পরোক্ষ ভাবে উপকারি বিধায় অনেকে এ জাতীয় ঔষধ ব্যাবহারের উপদেশ দিয়ে থাকেন। ভেষজ হিসাবে ব্রুনের জন্য প্রমাণিত ক্রিম বা জেল হিসাবে ২৫% থেকে ৬০% পর্যন্ত কার্যকর মনে করতে পারেন।


ক্যালেন্ডুলা ফুল ( দেখতে গেন্ডা ফুলের মত ): এই ফুলের দ্বারা মিশ্রিত পেইস্ট ভাল একটি উপকারি ঔষধ বলা যায় ( মেরিল্যান্ড ইউনি ল্যাব ও ডারমা ল্যাব দ্বারা অনুমুদিত ) যা আক্রান্ত জায়গায় দিয়ে ২০/৩০ মিনিট পর সালফার সম্পন্ন সাবান দিয়ে ভাল ভাবে ধুয়ে নিবেন অথবা এই জাতীয় ক্রিম খুবি ভাল প্রাথমিক ব্রুন আক্রান্ত দের জন্য খুভি উপকারি ।


⦁ কাচা রসূন এর ব্যাবহারঃ দিনে কয়েকদিন করে ব্যাবহার করলে অনেক সময় বেথা এবং আরোগ্য করতে অবশ্যই সহায়ক। কারন এতে (Allium sativum) আছে।


⦁ Aloe vera: ঘৃতকুমারী ব্যাবহার একনির জন্য বেশ উপকারি প্রয়োজনে ( Split off a portion of Aloe vera leaf and rub the pulp directly on the skin.) ত্বকে ঘষিয়ে কয়েক দিনের ব্যাবহারে প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রুন থাকার কথা নয়। এ ছাড়া ইহা একটি ভাল এন্টিফাঙ্গাল জাতীয় ঔষধ বিধায় চর্ম রোগের ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। বর্তমানে পৃথিবীর উন্নত দেশের কোম্পানি গুলো এই ঘৃত কুমারির নির্যাস থেকে বাজারে ভিন্ন ধরনের, শ্যাম্পু, ক্রিম, জেল, সাবান ইত্যাদি তৈরি করে হাজার হাজার কোটি টাকা মুনাফা ইনকাম করতেছেন। কিন্তু জানলে আপনি আপনার নিজের হাতে তৈরি করা পেইস্ট বা জেল আরো অনেক ভাল হওয়ার কথা।

⦁ নিম পাতাঃ প্রতিদিন সকালে ৫/৬ টি নিম পাতার ব্যাবহারে কিছুটা উপকার আসবেই। কারন ইহা ভাল একটি এন্টিভাইরাল। তবে এর মধ্যে স্ট্রং এন্টি বেক্টোরিয়াল ক্ষমতা আছে বলে কেউ কেউ মনে করেন ( এশিয়া তে ) কিন্তু রিসার্চ অনুসারে এন্টি ভাইরাল হিসাবে কার্যকর ।


Citrus limon জুসঃ একটি কটন বারে করে অথবা একটি তাওয়াল পেতে লেমন জুসে স্ট্রিম জুস ব্যাবহারে অনেকেই বেশ উপক্রিত হতে পারেন ( মায়ো ক্লিনিক গুলোতে চর্ম পরিস্কার ও নরম করার জন্য লেমন জুসের স্ট্রিম বা বাস্প মুখে দেওয়া হয়।




Teatree oil: চা পাতার তৈল যদি ও কার্যকরী বিশেষ করে অস্টেলিয়া তে এর ব্যাবহার বেশি কিন্তু অনেকের মতে পুরাতন ব্রুন কে ধংস করলে ও নতুন ব্রুন জন্মানুর বেলায় তেমন ভুমিকা নেই। তবে ইহা একটি শক্তিশালী এন্টি ফাঙ্গাল।

অনেকে শসা ব্যাবহারের কথা বললে ও ইহা শুধু লিম্পের নালি সমুহ কে প্রসারন করা ছাড়া আর তেমন কাজ পরিলক্ষিত হয় নি যা মায়ো ক্লিনিকে ব্যাবহার করা হয় চর্মের রং ফরসা করার জন্য। হলুদের ( টারমারিক ) ব্যাবহার সর্বত্র দেখা যায়, বাস্তবে যদিও হলুদ এন্টিবেক্টোরিয়াল কিন্তু একনি বেক্টোরিয়া ধংস করতে এর কোন ভুমিকা নেই, যা মায়ো ক্লিনিকে রং ফর্সার জন্য ফেসিয়েল পেইস্ট ব্যাবহার করা হয়।

এ ছাড়া ও চর্ম রোগে সহায়ক এমন ধরণের ভেষজ ব্যাবহার করতে পারেন তবে তা যেন ২০/৩০ মিনিটের উপর মুখে না রাখা হয়। হা আরেকটি কথা একনির জন্য যে ঔষধ ঐ ব্যাবহার করবেন তা যেন ৬/৮ সপ্তাহের উপরে না হয়।




প্রতিরোধ ও সতর্কতাঃ মুখের তৈলাক্ততা কমানোর জন্য সাবান দিয়ে দিনে কয়েকবার মুখ ধুতে হবে ( ভাল হবে সেলিসাইলিক জাতীয় সাবান মুখে মেখে ১/২ রেখে তা আবার ভালভাবে পরিষ্কার করে ফেলা )। ত্বক পরিষ্কার রাখ। অ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন বা ফেস স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে সেই তোয়াল ধুয়ে পরিস্কার করে নিবেন।



বেশি করে শাক-সব্জি খাবেন , যে সকল সব্জিতে প্রচুর ভিটামিন আছে সেই সব খাদ্য খাওয়ার চেস্টা করুন। ব্রণ একবার হয়ে গেলে খোঁটা যাবে না। খুঁটলে গর্ত হয়ে যাবে।



তাছাড়া নুখ থেকে জীবাণু বেয়ে ব্রণকে আক্রান্ত করতে পারে যা ফোঁড়ায় রূপান্তরিত হয়ে মুখে গর্ত তৈরী ক্যতে পারে । তাই হাত দিয়ে বার বার ব্রণ স্পর্শ করবেন না বা গালানোর চেস্টা না করা ভাল । অনেকে ফর্সা হওয়ার জন্য বা ব্রণের প্রতিকার হিসেবে স্টেরয়েড অয়েনমেন্ট ব্যবহার করেন। ইহা সম্পূর্ণ ভুল তথ্য , বরং ব্রুন এই সব ক্রিমের ব্যাবহারে উল্টো ব্রণের সৃষ্টি হতে পারে। ওয়াটার বেজড মেকআপ ব্যবহার করতে পারেন। তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ ব্যবহার করবেন না। ব্রণের জন্য যে দাগ গর্ত হয়, তা দূর করার জন্য অনেক পদ্দতি আছে যা বিজ্ঞান সম্মত বিশেষ করে অর্গ্যানিক ফেসিয়াল খুবই কার্যকর। সেই সব বেবস্থা গ্রহন করুন। তার পর ও ব্রন পেকে গেলে বা বেশী হয়ে গেলে আপনার চিকিৎসকের পরামরশ নিবেন। মানসিক দুশ্চিন্তা এবং রাত্রি জাগরণ এড়িয়ে চলবেন।

আরো পড়ুনঃ How to Become Slim in 3 to 10 Days. I want to be slim.

ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্যন

Some tips to lighten the skin permanently.

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু টিপস

 আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে আর দূষণ ভরা পরিবেশে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা সত্যিকার অর্থেই ভীষণ মুশকিল হয়ে পড়ছে দিন দিন। অথচ আজকাল নিজেকে লুক সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ, তাই নয় কি? আপনি নারী হোন, বা পুরুষ, আপনার সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর করে দেখাতে কে না চায় বলুন! আমাদের অনেকেরই আক্ষেপ থাকে গায়ের রং নিয়ে।

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু টিপস

এখন আমরা আপনাকে কিছু টিপস দিব আপনার শরীর ও ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার জন্য।

১) প্রথমে মসুর ডাল গুঁড়ো করে নিন মিহি করে। তার মধ্যে একটা ডিমের হলুদ অংশটা মেশান। রোদের মধ্যে কিছু সময় এই পেস্টটা শুকিয়ে নিন ভালো করে। পেস্টটি একদম মচমচে হয়ে গেলে গুঁড়ো করে পরিষ্কার শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন। প্রতিদিন রাতে শোবার কিছু সময় আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ ও এই গুঁড়ো খানিকটা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। আধ ঘন্টা বা তার কিছু সময় পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন। মুখ ধোয়ার পর কাঁচা দুধ খানিকটা পরিষ্কার তুলোতে নিয়ে মুখে বুলিয়ে নিন। এটা আরও ২০ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন।



২)  আপনার ত্বকের রং আরও ফর্সা করতে চাইলে মুখে টক দই লাগান। সাধারণত যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ৩০ মিনিট এর মতো রাখুন মুখে, তারপরে ধুয়ে ফেলুন। আপনাকে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।




৩) এবার একটু ভিন্নভাবে ব্যবহার করুন। প্রথমে এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১/২ টেবিল চামচ বাদামের তেল, এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার করুন। এই প্যাকটি আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে আর রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।




৪) আপনার তৈলাক্ত ত্বক স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল করতে মুলতানি মাটি, থেঁতো করা পদ্মপাপড়ি ও নিমপাতা বাটা এবং চালের গুঁড়ো একসঙে মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। ভালভাবে মুখে-গলায় লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ধুয়ে ফেলার পর যদি পারেন মুখে কাঁচা দুধ লাগিয়ে রাখুন আরও আধা ঘণ্টা। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।

৫) আপনি সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে পুরো মুখে লাগান আর ৩/৪ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। মুখে লুকিয়ে থাকা সব ময়লা নিমিষে পালিয়ে যাবে আর আপনি হয়ে উঠবেন আগের থেকে আরও অনেক বেশি আকর্ষণীয়।




৬) ঝকঝকে ও আকর্ষণীয় ত্বকের জন্য চন্দন গুঁড়োর অবদান অনস্বীকার্য। আপনি চন্দন গুঁড়োর সাথে পরিমাণ মতো দুধ মিশিয়ে প্রত্যেকদিন হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। অল্প দিনের মধ্যে আপনার মুখে হাসি ফুটবেই। কিছু দিন পর আপনাকে মুখের পরিবর্তন আপনি নিজেই বুজতে পারবেন।


স্পেশাল বিউটি টিপসঃ

উপকরণঃ দুধ তিন টেবিল চামচ, কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচ।

প্রনালিঃ প্রথমে দুধ, লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো একসঙ্গে ভালভাবে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। আপনার সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকুন। ভালভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে ফেলুন। তবে সতর্কতা হল, গরম জলে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। তাই আপনি এটা রাতে করবেন।

ভেতর থেকে রঙ উজ্জ্বল করুন:

মানুষের রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। আপনি প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। আর যদি এভাবে পান করতে না পারেন বা সমস্যা হলে আপনি এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করার ফলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা।

Make a best Life Style World.

Because hair is falling? & Excess hair care.

আমাদের চুল লম্বা হোক কিংবা ছোট  হোক কম বেশি সবাই চুলে স্টাইল করতে পছন্দ করেন। বিশেষ করে বিয়ের অনুষ্ঠান অথবা ঘরোয়া কোন পার্টি সবাই চায় সবাই চায় চুলটি একটু ভিন্নভাবে বাঁধতে। আপনার সুন্দর হেয়ার স্টাইল বদলে দিতে পারে আপনার পুরনো লুক। তাই চুল আমাদের শরীরের সবার বিশেষ একটা অঙ্গ।


চুল পড়ে যাওয়ার কারনঃ

 

 


সাধারণত চুল পরে যাওয়ার অনেক কারণ থাকে তবে বিশেষ কিছু কারণ আছে যা আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলঃ

১) পারিবারিক ইতিহাসঃ যদি আপনার বাবা অথবা মায়ের কম বয়সে চুল পেকে গিয়ে থাকে, তবে আপনার ক্ষেত্রেও তা হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। এই ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আসলে আপনার জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের মাঝেই বিদ্যমান থাকে।

২) সিগারেটের বিষাক্ত ধোঁয়াঃ আপনি নিজেই ধূমপান করুন বা নাই করুন অথবা বাড়ির অন্য কেউ করুক, সিগারেটের বিষাক্ত ধোঁয়া আপনার চুলের রঙে আনতে পারে পরিবর্তন। অধূমপায়ীদের তুলনায় ধূমপায়ীদের চুল অকালে পেকে যাবার সম্ভাবনা আড়াই গুণ বেশি হয়।

৩)পরিবর্তন আসছে আপনার হরমোনেঃ কয়েক বছর আগের অথবা কয়েক মাস আগের নিজের একটা ছবি দেখলেই আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন আপনার চুলে সময়ের সাথে পরিবর্তন আসছে। মূলত সময়ের পরিবর্তনের সাথে হরমোনে পরিবর্তন আসে বলেই এসব পরিবর্তন দেখা যায়। সাধারণত চুল পাকার পেছনেও দায়ী এই হরমোন।

৪) আপনার শরীরে একটা অটোইমিউন জটিলতা আছেঃ আমাদের শরীরে অ্যালোপেশিয়া অ্যারিয়াটা নামের একটি অটোইমিউন ডিজিজ আছে যা কিনা আমাদের ত্বক এবং চুলকে প্রভাবিত করে অনেক বেশি। এই জটিলতায় আক্রান্ত মানুষের পুরো মাথা এমনকি পুরো শরীরেই চুল পরে যেতে পারে।

৫) আপনি দূষিত পরিবেশে বসবাস করেনঃ টক্সিন এবং দূষক পদার্থ আপনার চুল খুব দ্রুত পাকিয়ে ফেলতে পারে। টক্সিন মেলানিনের উৎপাদনকে প্রভাবিত করে এবং আমাদের চুল পাকার হাড় বাড়ায়।

৬) আপনি প্রচুর স্ট্রেসের মাঝে আছেনঃ এই বিষয়টা আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে স্ট্রেস এবং দুশ্চিন্তা মানুষের চুল পাকিয়ে দেয় এমনকি এতে করে মাথার সব চুল পরে যায়। অনেক সময়েই মায়েরা বলে থাকেন বাচ্চার জন্য চিন্তায় তার চুল পেকে ও পরে যাচ্ছে।

এছাড়াও আরও বিশেষ কিছু  কারণ আছে যে কারণে অল্প বয়সে আপনি হারাচ্ছেন আপনার সুন্দর ও পরিবর্তন হচ্ছে আপনার চুলের

প্রয়োজনীয় পরিমাণে পুষ্টির অভাব
শরীরে থাইরয়েডের সমস্যা
অ্যানিমিয়া এর কারণে
সঠিক যত্নের অভাব


চুলের বাড়তি যত্নঃ

 


 

এখন আপনি কিছু বিষয়ে বাড়তি যত্ন নিলে ফিরে পেতে পারেন আপনার হারানো সুন্দর চুল। আসুন এবার জেনে নাওয়া যাক বাড়তি কিছু চুলের যত্নঃ

১) যদি পারেন নিয়মিত চুলে ব্রাশ করুন। আস্তে আস্তে চুল আঁচড়ান। একটু খেয়াল রাখুন আঁচড়ানোর সময় যেন চুল না ছিড়ে।

২) আমরা সব সময় হেয়ার স্প্রে ব্যবহার করি। এটা ঠিক না, হেয়ার স্প্রে বেশি ব্যবহার করবেন না।

৩) আপনার চুল যদি রুক্ষ হয় তাহলে রুক্ষ চুলে শ্যাম্পু করার অন্তত এক ঘণ্টা আগে তেল লাগান। শ্যাম্পু করার পরই গোড়া বাদ দিয়ে কন্ডিশনিং করতে ভুলবেন না।

৪) আপনি প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ বার চুলে ব্রাশ করুন। এতে করে আপনার মাথার রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে ও চুল চকচকে হবে। শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই ব্যবহৃত ব্রাশ, চিরুনি পরিষ্কার করে রাখা ভাল।

৫) অনেকেই দেখা যায় প্রচুর পরিমাণে জেল ব্যবহার করতে। অনেক বেশি জেল চুলের জন্য অবশ্যই ক্ষতিকারক।

৬) নিয়মিত প্রোটিন যুক্ত খাবার খান। আপনার খাদ্য তালিকায় যেন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ভিটামিস সি ভিটামিন ই যেন অবশ্যই থাকে। 



শীতে ত্বকের যত্ন নিন টপ ১০ টিপস
মুখে দুর্গন্ধ দূর করুন মাত্র ৭টি উপায়ে

Welcome to Samsung mobile world. The Samsung Galaxy C7 Pro is powered by a Octa-core 2.2 GHz & 5.7 inches, Camera 16 MP & 16 MP, 4 GB RAM & 64 GB Storage, Android OS, v6.0.1 (Marshmallow), 3300 mAh battery. Dual SIM, Connectivity options include Wi-Fi, GPS, Bluetooth, NFC, FM, 3G, 4G. Samsung Galaxy C7 Pro Price in USA: $449.
Samsung Galaxy C7 Pro More Details

How to Become Slim in 3 to 10 Days. I want to be slim.

How to Become Slim in 3 to 10 Days. I want to be slim. Ever wanted to look leaner and fitter instantly to show off your well-toned body for a beach vacation, the New Year’s eve party, a cousin’s wedding, or a big date? If yes, then we have tips for you to look thinner, slimmer, leaner and better instantly. No, it’s not an optical illusion.

I want to be slim. Whether you have 3 days, 7, 10, 14 days, 2 weeks or 1 month, you can use these tips to look thinner for the big day.

I want to be slim.


Drink Water

Start your day with a glass or two of plain water. Research has proven that drinking water first thing in the morning helps jump start your metabolism and helps remove toxins from your body. Also, if you want a drink then make it water as water is a drink and has no calories. Drinking plain water also helps in controlling hunger and prevents you from eating unnecessary calories. Switch to water or green tea and feel the difference within a day.Read to know more green tea to lose weight. I want to be slim.





Walk After Your Meals

If you are not cut out for running or exercising then we might have something simpler for you. Try taking a ten-minute walk after your every meal.This can help you burn a few calories quickly and aid in digestion.

Did you know: that 5-minute walk taken shortly after each meal can improve daily blood sugar levels to a greater extent than a single 45-minute walk in the morning.Researchers say that a post-meal stroll helps clear glucose from the bloodstream in part because more of it is taken up by the muscles. Next time post your meal skip the couch and go for a short walk. I want to be slim.





Eat More Fiber

High-fiber foods are good for your health and weight loss. Fiber-rich foods might help boost weight loss by helping you to feel fuller after you eat. But most of us eat only about half as much fiber as we should. High-fiber foods generally require more chewing time, which gives your body time to register when you’re no longer hungry, so you’re less likely to overeat. And high-fiber diets also tend to be less “energy dense,” which means they have fewer calories for the same volume of food. So the best way to add more fiber to your diet is by starting your day with a fiber-packed breakfast in the form of oats, whole wheat flakes & muesli. You can also include fruit with every meal, and start your meal with a bowl of fresh, seasonal salad. I want to be slim.





Do Push-ups/Squats

By far one of the most effective exercises to burn calories. If you don’t have enough time, patience or equipment, just get on the floor with simple push-ups and squats. Push-ups and squats require only 15 minutes of your time and the results will make it look like you have been spending some serious time sweating in the gym. Both are fantastic exercises to burn fat, tone arms and legs in no time. I want to be slim. Samsung Galaxy J2









 

Eat at Home

In urban Indian with new restaurants opening every day a person is eating out an average of 4 meals a week outside his/her home. For some really busy professionals, this number is as high as an average of one meal a day. Although restaurants are offering more nutritious food options these days, the choices are often limited. Most foods that are served in restaurants contain high amounts of fat and calories, and they can be detrimental to your health if they are consumed on a regular basis. Besides its different to completely control what goes into preparing your food in a restaurant. If you eat at home, you have more control over how the food is prepared. Eating at home is one of the best ways to promote a healthy lifestyle and lose weight. Try limiting your food outings per week and feel the difference. I want to be slim.





Eat less Salt

Go easy on the salty snacks, like namkeen, chips, high sodium pickles, pretzels and processed foods that are high in sodium. Extra salt is added as a preservative in such foods. Salt contains sodium and high sodium foods cause water retention in the body, which can make you look bloated. Besides, salt is so addictive that you can’t be satisfied with one chip. You will certainly crave to eat the whole packet. The sad news is that a packet of small potato chips is almost 500 calories! These many calories will take at least 45 minutes of running to burn off. We have a simpler solution: just skip this packet to avoid the extra calories and lose weight!Read more to know why to avoid processed foods? I want to be slim.




Run

Yes, you read it right: RUN. Running helps you burn calories, reduce stress and suppress appetite hormones. If you are used to walking then add a little bit of jogging in intervals. Running/jogging helps you burn more calories & tone up faster than walking in the same amount of time! But it doesn’t end here. Research confirms that exercises like running result in “after burn” which means that one continues to burn more calories for as long as two hours after you have stopped running. I want to be slim.