Showing posts with label Living. Show all posts
Showing posts with label Living. Show all posts

Some Health Benefits Of Raisins During Pregnancy

Some Health Benefits Of Raisins During Pregnancy


The moment you learn you are pregnant, your life changes. Some of these changes are pleasant, while others, not so much. One of the biggest changes, apart from your growing body, is the anxiety about the food you eat.

Gone are the days of eating without a care. Suddenly, you have to watch each morsel you consume, each drop you drink. That can take the fun out eating. But you need to be careful while pregnant. Now it’s more than just about you and your health. It is also about your baby.

So, what foods are okay to eat during pregnancy? There are a number of healthy food options for you to try. Raisin is one of them.




Benefits Of Eating Raisins During Pregnancy:

Raisins are versatile. You can add them to a number of delicacies, or you can munch on them as they are. These tiny dried fruits have a lot to offer – both to you and to your baby. Here are the major benefits of raisins during pregnancy.


1. Prevents Anemia:

A pregnant woman often ends up with anemia due to iron deficiency (1). You need additional sources of iron to provide for your growing baby. Yes, you can use supplements, but isn’t it better to get all your nutrients through food? Raisins contain a lot of iron as well as Vitamin B complex. If you consume raisins during your pregnancy, you can prevent anemia and also treat fatigue and other related symptoms.


2. Eases Constipation:

Feeling ‘stuck’ because of constipation? You are not alone! Many women suffer from constipation and other digestive issues during pregnancy (2). You can blame your hormones for it! But the tiny raisins can provide the solution to this often-irritating problem. Raisins contain fiber, which help to make bowel movements easier and smoother.

3. Increases Appetite: 

A lack of appetite often plague pregnant women, especially in the first and third trimester. In the first trimester, it is morning sickness that plays havoc with your desire to eat. While in the third trimester, it is your growing uterus. But thanks to the fiber, magnesium, and potassium in raisins, you can hope to get some of your appetite back!

4. Keeps Teeth Healthy: 

Swollen gum or gingivitis is a common problem during pregnancy (3). Raisins in your diet can ensure healthy gums and teeth, thanks to their melancholic acid content (4).

5. Prevents Cancer And Cardiovascular Diseases:

During pregnancy, your body goes through a lot of change. All these changes lead to oxidation stress in the body, which can cause cancer and cardiovascular diseases later in life (5). Raisins contain antioxidants that can prevent these issues.

6. Provides Energy:

During pregnancy, fatigue becomes an everyday affair. Raisins, with their glucose and sugar content, can provide you with an instant boost of energy.

7. Helps Develop Baby’s Bones And Vision:

If you consume raisins during pregnancy, you help your unborn baby too! It’s vitamin A content helps to develop your baby’s eyesight. While the calcium in it helps make her bones stronger.


Raisins sound like pregnancy super food, don’t they? But wait before you start bunging on them!

Problem With Eating Too Many Raisins:
Raisins are yummy as well as healthy. It is easy to eat a handful of them without even noticing. But too much of anything can be bad!

Too many raisins can increase your blood sugar levels. This can cause gestational diabetes (GD) too. Most cases of GD resolve with childbirth, but some cases can cause complications. For one, it can lead to your baby being too big for a vaginal birth. This can necessitate a c-section. It can also cause obesity in your baby as she grows up. If you have gestational diabetes, chances of you and your baby getting type 2 diabetes also go up manifold (6).

So, enjoy raisins, but in moderation. Add them to your favorite dessert or keep them in a jar by your bedside – raisins are definitely something you should add to your pregnancy diet!


How do you like your raisins – mixed with your dessert or as snacks? Share with us in the comments section below!

Benefits raisin!

কিশমিশের উপকারিতা!



''আগেই বলে রাখি, ছোট পোস্ট দেখে কেউ অবহেলা করবেন না, মনযোগ দিয়ে পড়ুন,,

১। দাঁতের ক্ষয় রোধ করে।

২। এর অলিনলিক এসিড যা মুখের দুর্গন্ধ দূর করে। 

৩। মুখের ব্যাকটেরিয়া কমাতে সহায়তা করে।

৪। নিয়মিত কিশমিশ খেলে কোষ্ঠকাঠিন্য দূর হয়।

৫। শরীরের রক্ত বৃদ্ধি করে।

৬। এর পলিফেনোলিক অ্যান্টিঅক্সিডে ন্ট শরীরে টিউমার কোষ গঠন রোধ করে।

৭। এর ফিটোনারিয়েন্টেএবং অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট চোখের জন্য খুবই উপকারী।

৮। আয়রন এবং ক্যালসিয়াম সমৃদ্ধ হওয়ায় হাড় মজবুত করে।

৯। হজম শক্তিবৃদ্ধি করে।

১০। অনিদ্রা ও মাথাব্যথা দূর করতে সহায়তা করে।

১১। রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ করে....

আমাদের ছোট খাট টিপসগুলো অবহেলা করবেন না। লাইক তো দিবেন না জানি। কারন আমাদের কষ্টের কোন মূল্য নেই আপনাদের কাছে। কিন্তু আপনাদের সুন্দর জীবন আমাদের কাছে গুরুত্বপূর্ণ।

বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্ট গুলো যদি আপনার ভাল লাগে তাহলে অবশ্যয় কমেন্ট করে জানাবেন।

তাহলে আর ভাল পোষ্ট নিয়ে হাজির হব।

If a heart attack, 1 month ago How can you find out?

হার্ট অ্যাটাক হবে, ১ মাস আগে কিভাবে বুঝবেন?

অনেকেই মনে করেন যে হার্ট অ্যাটাক কেবল পুরুষদের রোগ, এটা একান্তই ভুল ধারণা। কারণ নারী ও পুরুষ উভয়েই এই রোগের ঝুঁকিতে রয়েছে। তবে হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ নারী ও পুরুষে ভিন্ন ভিন্ন। নারীদের ক্ষেত্রে এমনকি ১ মাস আগে থেকেই দেখে যেতে শুরু করে ভয়াল হার্ট অ্যাটাকের লক্ষণ। তাই যদি এই লক্ষণগুলো আপনার মাঝে দেখা যেতে থাকে, তাহলে দেরি না করে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। কারণ এই লক্ষণগুলো জানিয়ে দেয় যে আগামী ৩০ দিনের মাঝেই হার্ট অ্যাটাকের ঝুঁকিতে রয়েছেন আপনি!




ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

১) নিঃশ্বাসে কষ্ট হওয়া হার্ট অ্যাটাকের সবচাইতে গুরুত্বপূর্ণ লক্ষণ। যদি আপনার নিঃশ্বাস নিতে কষ্ট হয়, দম আটকে আসা ভাব হয় প্রায়ই তাহলে অবিলম্বে ডাক্তারের পরামর্শ নিন। Respiratory ও cardiovascular system পরস্পরের ওপরে নির্ভরশীল। যদি হার্ট কম রক্ত পায়, তাহলে ফুসফুসও কম অক্সিজেন পায়। ফলাফল হচ্ছে নিঃশ্বাস আটকে আসা, ভারী নিঃশ্বাস বা নিঃশ্বাসে কষ্ট হওয়া।

২) দেহের মাসল বা পেশীগুলোকে দুর্বল মনে হওয়া, পরিশ্রমের কাজ করতে কষ্ট হওয়া ইত্যাদি হার্ট অ্যাটাকের সম্ভাবনার দ্বিতীয় লক্ষণ। শরীরে রক্ত চলাচল কমে যাওয়া মানে সম্পূর্ণ দেহেই অক্সিজেনের ঘাটতি। ফলে দেহের পেশীগুলো ঠিক মত কাজ করে না ও দুর্বলতা অনুভূত হয়।

৩) ঝিমুনি হওয়া এবং ঠাণ্ডা ঘাম হওয়া, অর্থাত কোন কারণ ছাড়াই ঘামতে থাকা অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ একটি লক্ষণ। যদি পরিশ্রমের কাজ না করেও ঘামতে থাকেন বা সময়ে-সময়ে ঝিমুনি আসতে থাকে, তাহলে মোটেও অবহেলা করবেন না। ঘুমের মাঝে নিঃশ্বাসের কষ্ট হওয়া, ঘুম ভেঙে জেগে দেখলে যে ঘেমে গিয়েছেন আপনি- ইত্যাদি ঘটনাগুলোকে অত্যন্ত গুরুত্বের সাথে নিন।

৪) চতুর্থ লক্ষণটি হচ্ছে বুকে চাপ অনুভূত হওয়া। coronary artery সরু হয়ে যাওয়ার কারণে বুকে চাপ অনুভূত হওয়া বা চাপা ব্যথা হতে পারে। এই ব্যথাকে “গ্যাসের ব্যথা” (যেটা বেশিরভাগ মানুষই মনে করেন) মনে করে এড়িয়ে যাবেন না। অবিলম্বে চিকিতসকের পরামর্শ নিন।

শরীরটি আপনার, যত্ন নিতে হবে আপনাকেই। শরীর যে কোন অসুখ-বিসুখের লক্ষণই অগ্রিম জানান দেয়। এই লক্ষণগুলো বুঝে নিতে পারলে নিজেকে ঝুঁকি মুক্ত রাখা যায় অনেকটাই।

********************************************
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Some great tips that you always come in handy.

অসাধারন কিছু টিপস যা সবসময় আপনাদের উপকারে আসবে


১। চুলকানি জাতীয় চর্মরোগে নিমপাতা ও কাঁচা হলুদ বেটে গোসলের আধা ঘন্টা পূর্বে লাগালে ভাল হবে।
২। রক্ত আমাশয়ে ডুমুর গাছের শিকড়ের রস দিনে দু'বার খান।
৩। দাঁতের গোড়ায় ব্যথা হলে আক্রান্ত স্থানে সামান্য হলুদ লাগিয়ে দিন।
৪। দাঁতের মাড়িতে ক্ষত হলে বা দাঁত থেকে রক্ত পড়লে জামের বিচি গুড়ো করে দাঁত মাজলে উপকার পাবেন।
৫। ফোঁড়া হলে তা অনেক সময় না পেকে শক্ত দলার মত হয়ে যায়। কলমি শাকের কচি ডগা ও শিকড় একসঙ্গে বেটে ফোঁড়ার ওপর প্রলেপ দিয়ে দীর্ঘক্ষণ রেখে দিন। এতে ফোঁড়া পেকে যাবে।
৬। মচকে গিয়ে ব্যথা পেলে চালতা গাছের পাতা ও মূলের ছাল সমপরিমাণ একসঙ্গে বেটে হালকা গরম করে ব্যথার জায়গায় লাগালে উপকার পাওয়া যায়।

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

ডাক্তার তানিয়া সুলতানা

৭। ঠোঁটের দু'পাশে এবং মুখের ভেতরে অনেক সময় ঘায়ের মত হয়। গাব ফলের রসের সঙ্গে অল্প পানি মিশিয়ে কয়েকদিন মুখ ধুলে ঘা সেরে যায়।
৮। ডালসহ পুদিনা পাতা ৭/৮ ঘন্টা পানিতে ভিজিয়ে রেখে সেই পানি ছেঁকে খেলে পেট ফাঁপা ভাল হয়।
৯। অনেকের গায়ে ঘামের দুর্গন্ধ হয়। বেল পাতার রস পানির সঙ্গে মিশিয়ে গা মুছলে তা কমে।
১০। মাথা ব্যথা হলে কালোজিরা একটা পুটলির মধ্যে বেঁধে শুকতে থাকুন; ব্যথা সেরে যাবে।
১১। কাশি হলে দুই টুকরো দারুচিনি, একটি এলাচি, ২টি তেজপাতা, ২টি লবঙ্গ ও সামান্য চিনি পানিতে ফুটিয়ে ছেঁকে নিন; হালকা গরম অবস্থায় এই পানি খেলে কাশি ভাল হবে।
১২। দাঁতের ব্যথায় পেয়ারা পাতা চিবালে ব্যথা উপশম হয়।
১৩। দই খুব ভাল এন্টাসিড হিসেবে কাজ করে৷ এসিডিটির সমস্যা শুরু হওয়া মাত্র তা কয়েক চামচ খেয়ে নিন।
১৪। গলায় মাছের কাঁটা আটকে গেলে অর্ধেকটা লেবু নিয়ে রস চুষে খেয়ে ফেলুন; কাঁটা নরম হয়ে নেমে যাবে।
১৫। ছুরি/দা/বটিতে হাত কেটে গেলে এক টুকরা সাদা কাগজ কাটা জায়গায় লাগান। রক্ত বন্ধ হবে।
১৬। শ্বাসকষ্ট কমাতে বাসক গাছের পাতা ও ছাল একসঙ্গে সেদ্ধ করে বেটে মধু মিশিয়ে খেতে পারেন।
১৭। জিভে বা মুখে সাদা ঘা হলে পানির সঙ্গে কর্পূর গুলে দিনে ২ বার মুখ ধুয়ে নিন।
১৮। ঘুম ভাল হওয়ার জন্য ডালিমের রসের সঙ্গে ঘৃতকুমারীর শাঁস মিশিয়ে খেতে পারেন।
            **********************************************
বিঃদ্রঃ আমাদের পোষ্টগুলো যদি আপনাদের ভাল লাগে তাহলে অবশ্যই কমেন্ট করে জানাবেন।

Six Food to Improve Blood Quality.

Some Food to Improve Blood Quality.


Do you want to improve your Blood Quality? Here is food which will improve blood quality and improve your health too.

You remain healthy when your blood remains clean and good. If it is not good then you remain disturb and always have the risk of heart diseases. If the quality of blood is good then you remain happy. You will not complain about insomnia. Your Sex life remains good and you prevent yourself from cancer.



Green Vegetables: Green food has lot of chlorophyll which makes blood and liver clean. You should intake broccoli, spinach and other green food.

Cucumber: Plenty of bad and poisonous things come out from the body with cucumber. You will get water, potassium and vitamin C. It makes blood flow faster. Cucumber is the best food for blood quality.

Asparagus: The regular intake of toxic substances removes through urine. It has such juice that works as blood purifier. It facilitates the circulation of blood and cleanses the liver.

Pomegranate: Pomegranate clears the arteries leading to the heart so that blood reaches to it. It has physio chemical which works as antioxidant. It prevents nerves from the damage.

Antioxidant Rich Diet: Antioxidant diet food properly operates the blood. It plays a major role for cell growth which makes heart healthy. You can include beetroot, blueberries, raisins, capsicum and citrus fruits in your diet.

Turmeric: Turmeric contains such elements which reduce inflammation of the arteries. This largely prevents freezing of fat in the arteries. Improve Blood Quality.

Do you know? Keep your liver healthy diet to clean the blood.

যে খাবার খেলে রক্ত পরিষ্কার করে আপনার লিভার সুস্থ রাখবে




গুড়ের সঙ্গে আদা গুড়া বা ছোলা মিশিয়ে খেলে আয়রনের পরিমাণ বেড়ে যায় আরও কয়েকগুণ।

বিশেষজ্ঞদের মতে, গুড়ে প্রচুর পরিমাণ আয়রন পাওয়া যায় যা শরীরে হিমোগ্লবিনের মাত্রা বাড়ায়। এই ঘুরে শরীরের বিভিন্ন অংশে অক্সিজেন ছড়িয়ে দেয়।

নারীদের মধ্যে বেশী মাত্রায় আয়রনের অভাব দেখা যায়, বিশেষ করে ঋতুস্রাবের সময়। এসময় তাদের দুর্বল ও ক্লান্ত দেখায়। এ অবস্থায় তাদের ঘাটতি পূরণ করতে আয়রনের বিকল্প নেই।



গুড়ে সুক্রোজ, আমিষ, চর্বি, ক্যালসিয়াম, ফসফেট, ক্যারোটিন, রাইবোফ্ল্যাবিন ও নিয়াসিন থাকে। গুড় রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণ, কোষ্ঠকাঠিন্য ও লিভার ভালো রাখে।


বিশেষজ্ঞরা আয়রনের ঘাটতি পূরণে দুইটি মিশ্রণ তৈরির প্রস্তুত প্রণালী দিয়েছেন, নিম্নে তা আলোচনা করা হল:

গুড় ও ছোলা : রাতে এক মুষ্টি ছোলা পানিতে ভিজিয়ে রাখুন। পরদিন পানি ঝড়িয়ে ছোলায় দুই চা চামুচ গুড় মিশিয়ে নিন। ভোরে খালি পেটে এই মিশ্রণটি খেয়ে নিন। এতে আপনার ক্লান্তি ও অনিদ্রা দূর হবে ও আয়রনে ঘাটতি পূরণ হবে।

গুড় ও শুকনা আদা গুঁড়া : দুই চা চামুচ গুড়, এক চা চামুচ আদা গুঁড়া ও এক চিমটি মরিচ গুঁড়া এক সঙ্গে মিশিয়ে মিশ্রণ তৈরি করুন। দিনে তিনবার এক চা-চামুচ করে এ মিশ্রণটি খান উপকার পাবেন।


এছাড়া গুড়ে আর কী কী রোগ সারানোর ক্ষমতা রয়েছে, তা নিম্নে আলোচনা করা হল :

কোষ্ঠকাঠিন্য : গুড় হজমশক্তি বাড়ায়। সেই সঙ্গে এর ভিতরের শর্করা কোষ্ঠকাঠিন্যও দূর করে। এ জন্য রোজ এক চামচ গুড়ই যথেষ্ট।


লিভার ভাল রাখে : গুড় লিভার থেকে যাবতীয় টক্সিন দূর করে। শরীরের টক্সিন বের করতে রোজ ছোট্ট এক টুকরো গুড় আপনাকে সাহায্য করবে।

সর্দি-কাশিতে : গুড় সর্দি-কাশিও তাড়ায়। সর্দি হলে প্রতিদিন সকালে এক চামুচ গুড় খেয়ে দেখুন।

রক্ত পরিষ্কার রাখে : গুড় লিভার থেকে টক্সিন বের করে দেয়, সেই জন্য রক্তও পরিষ্কার করে।

স্টমাক ঠাণ্ডা রাখে : গুড় স্টমাক ঠাণ্ডা রাখে।



ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রক : গুড়ে সোডিয়াম আর পটাসিয়াম থাকে, যা ব্লাড প্রেসার নিয়ন্ত্রণে রাখে।

শ্বাসকষ্ট কমায় : গুড় আপনার শ্বাসকষ্টে স্বস্তি দেবে। অ্যাজমা, ব্রঙ্কাইটিসের মতো অসুখে রোজ গুড় খেলে উপকার পাওয়া যায়।


গাঁটের ব্যথা কমায় : গাঁটের ব্যথায় গুড় স্বস্তি এনে দেয়। এক গ্লাস দুধের সঙ্গে ১ টেবিল চামুচ গুড় মিশিয়ে খান উপকার পাবেন।মেদ ঝরায় : গুড় শরীর থেকে টক্সিন বের করার পাশাপাশি মেদ গলাতেও সাহায্য করে।


Do not eat the 10 meal on an empty stomach.

খালি পেটে যে ১০ খাবার খাবেন না


স্বাস্থ্যকর খাবার খাওয়ার শরীরের জন্য যেমন জরুরি, তেমনি খাবার খাওয়ার সময়ও সঠিক হওয়া জরুরি। সম্প্রতি একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, কিছু খাবার রয়েছে যা খালি পেটে খাওয়া একদম ঠিক নয়। এই খাবারগুলো এসিড তৈরি করে এবং অন্ত্রে সমস্যা তৈরি করতে পারে। Health Fitness Tips Bangla ওয়েবসাইট বোল্ডস্কাই জানিয়েছে এ খাবারগুলোর কথা।

১. চা


 

চা-ও কফির মতো, খালি পেটে খাওয়া ঠিক নয়। চায়ের মধ্যে রয়েছে উচ্চ মাত্রায় এসিড যা পাকস্থলির আবরণকে ক্ষতিগ্রস্ত করে।


২. টমেটো

 


 

টমোটো খালি পেটে খাওয়া হলে এর মধ্যে বিদ্যমান এসিড গ্যাস্ট্রোইনটেস্টাইনাল এসিডের সাথে মিশে পাকস্থলির মধ্যে বিক্রিয়া করে এক ধরনের অদ্রবণীয় জেল তৈরি করে; যা পাকস্থলিতে পাথর হওয়ার কারণ হতে পারে।

৩. ওষুধ

 



কিছু কিছু গ্যাসট্রিকের ওষুধ খাওয়ার আগে খেতে বলা হয়। তবে অধিকাংশ ওষুধ ভরা পেটে খাওয়ার পরামর্শ দেন চিকিৎসকরা। যখন খালি পেটে ওষুধ খাওয়া হয় এটা পাকস্থলিতে অস্বস্থিকর অবস্থার তৈরি করে। 

৪. মদ্যপান

 



মদ্যপান শরীরের জন্য ক্ষতিকর। আর খালি পেটে মদ্যপান আরো ক্ষতিকর। মদের মধ্যে যেসব উপাদান রয়েছে সেগুলো অন্ত্রের জ্বালাভাব তৈরি করে।

৫. ঝাল জাতীয় খাবার
 




আমরা অনেকেই ঝাল জাতীয় খাবার খেতে ভালোবাসি, তবে খালি পেটে ঝাল জাতীয় খাবার খাওয়া ঠিক নয়। এর ফলে এসিডিক বিক্রিয়া হয়ে পেট জ্বালাভাব তৈরি হয়।  

৬. কফি


 



খালি পেটে কফি খাওয়া খুবই ক্ষতিকর। কফির মধ্যে থাকা ক্যাফেইন পাকস্থলির জন্য ভালো নয়। তাই খেতে হলে আগে অন্তত একগ্লাস পানি খেয়ে নিন।


৭. সোডা

 



সোডার মধ্যে রয়েছে উচ্চ পরিমাণ কাবোর্নেটেট এসিড। খালি পেটে সোডা খাওয়া হলে এই এসিড স্বাস্থ্যের সমস্যা তৈরি করে এবং বমিবমি ভাব তৈরি করে।

৮. দই 



দইয়ের প্রোবায়োটিক উপাদান স্বাস্থ্যকর। তবে যদি এটা খালি পেটে খাওয়া হয় তবে স্বাস্ব্যকর নয়। দইয়ে থাকা ভালো ব্যাকটেরিয়া পাকস্থলির আবরণের রসের সাথে মিশে পেটকে খারাপ করতে পারে।

৯. কলা

 



খালি পেটে কলা খাওয়া হঠাৎ করে শরীরে ম্যাগনেসিয়াম বাড়িয়ে দেয়। এর ফলে রক্তে ম্যাগনেসিয়াম এবং ক্যালসিয়ামের ভারস্যাম্য নষ্ট করে। তাই কলা খালি পেটে না খাওয়ার পরামর্শই দেন বিশেষজ্ঞরা।

১০. মিষ্টি আলু

 



আপনি কি জানেন মিষ্টি আলুর মধ্যে রয়েছে ট্যানিন এবং পেকটিন? এটা বেশি পরিমাণে এসিড নিঃসরণ করে পাকস্থলির দেয়ালকে সংকুচিত করে। এর ফলে বুক জ্বালাপোড়া হয়।

আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং মন্তব্য (Comment) করুন।

Oh yes, don’t forget to share to your friends on Facebook & Google Plus.

All of these mistakes repeatedly in the diet.

ডায়েট করতে গিয়ে সবাই যে ভুল গুলো বারবার করে

 


স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। কথাটি সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।  স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ মাত্রই মেদ হলে তা ঝেড়ে ফেলে শরীরকে আবার চনমনে রাখতে চায়। কিন্তু নিয়মতান্ত্রিক ভাবে না জেনে করতে গিয়েই  ভুল করে ফেলি বার বার। ডায়েট চলাকালীন অবস্থায় যে ভুলগুলো আমরা করি সেগুলো ওজন তো কমায়ই না উল্টো আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


সাধারণত ডায়েটে যে ভুলগুলো সচরাচর আমরা করে থাকি


সকালের নাশতা না খাওয়া






ক্যালোরি কমানোর জন্য অনেকেই সকালের নাশতা খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটা শুধু মাত্র ভুলই নয় বরং স্বাস্থ্যহানির কারণ। আবার দেখা যায় এই ক্ষুধার কারণে আপনি দুপুরে অনেক বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন, যা পরোক্ষভাবে আপনার ওজন বাড়িয়ে দেয়। সকালে প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ নাশতা খেলে দেখা যাবে সারা দিনে আপনার ক্ষুধা কম পাবে। পুষ্টিবিদগণের গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালে পুষ্টিকর নাশতা খেয়ে দিন শুরু করেন, তাঁরা সাধারণত অনেক বেশি সুস্থ থাকেন এবং তাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভুলও হয় না।


ক্রাশ ডায়েট




শর্টকাটে দ্রুত ১০ কেজি ওজন কমাতে কেউ কেউ ক্রাশ ডায়েট বেছে নেন। আর এই ক্রাশ ডায়েটের কারণে তাঁরা ক্যালোরি গ্রহণ একেবারেই ছেড়ে দেন। এ কারণে অনেক দ্রুত হয়তো ওজন কমেও যায়। কিন্তু পরবর্তীতে যখনই আপনি ক্যালোরি সমৃদ্ধ কোনো খাবার খেতে যাবেন, তখনই আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। তাই সময় নিয়ে ডায়েট করুন। যাতে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক উপায়ে আপনার ওজন কমে যায়।


ক্যালোরিযুক্ত জুস বা কফি খাওয়া






অনেক সময় ডায়েট করতে গিয়ে খাবারের অনেক নিয়ম আমরা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলি কিন্তু কফি বা জুস খাওয়া ছাড়তে পারি না। এর অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যেমন- এক কাপ কফিতে ৫০০-এর বেশি ক্যালোরি আছে। আর জুসের ক্যালোরি অনেক দ্রুত শরীরে কাজ করা শুরু করে দেয়।  তাই যদি ওজন কার্যকরীভাবে কমাতে চান তাহলে ডায়েট করার পাশাপাশি এ ধরনের পানীয় অতিরিক্ত খাওয়া বাদ দিতে হবে।


কম পানি পান করা




ডায়েটের সময় এই ভুলটি সবাই করে থাকে। ক্যালোরি কমাতে পানি খুবই কার্যকরী। পানি কম খাওয়ার কারণে যদি আপনি পানিশূন্যতায় ভোগেন তাহলে আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। এর ফলে আপনার ওজন কমার গতি কমে যাবে। তাই প্রতিবার খাওয়ার সময় এক গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন।


দুধজাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়া

এটা সত্যি যে ফুল ফ্যাটের দুধ, চিজ ও আইসক্রিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু এই ভয়ে যদি আপনি একেবারেই দুধজাতীয় খাবার খাওয়া ছেড়ে দেন তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যদি শরীর সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় তাহলে এটি ফ্যাট কমাতে কার্যকরী হবে আর যদি শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে তাহলে ওজন অনেকটা বেড়ে যাবে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে দুধজাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। তবে অবশ্যই ননফ্যাট ও লো-ফ্যাটের কথাটি মনে রাখতে ভুলবেন না। বাজারে ননফ্যাট অথবা লো ফ্যাটের তরল দুধ পাওয়া যায়।


অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া

আপনি হয়তো খাবার খাওয়ার সময় অনেক নিয়ম মেনে চলছেন। কিন্তু মাঝে মাঝে কাজের ফাঁকে বা আড্ডার সময় টুকটাক স্ন্যাকস খেয়ে ফেলছেন। এই অনিয়মিত স্ন্যাকস খাওয়ার কারণে আপনার ডায়েট চার্ট পুরোপুরি কাজে লাগছে না। তাই যদি ক্যালোরি কমাতে চান তাহলে অবশ্যই অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া বন্ধ করুন।


বাদাম না খাওয়া




অনেকে ক্যালোরির ভয়ে বাদাম খায় না। এটা একটা বিশাল ভুল ধারণা।  অথচ বাদামে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে, যা পরিপাকে সাহায্য করে। তাই বিশেষজ্ঞরা ডায়েট কন্ট্রোল করতে নিয়মিত অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন।


লো-ফ্যাটের খাবার না খাওয়া

লো-ফ্যাট শরীরে জন্য সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় মনে রাখবেন, লো-ফ্যাট আর লো-ক্যালোরি এক না। আপনি যদি লো-ফ্যাটের এক টুকরো কেক খেতে চান তাহলে সে সময় ডায়েট চার্টে ঐ দিন ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে। তাহলেই সামঞ্জস্যতা বজায় থাকবে।
 

অবাস্তব পরিকল্পনা করা

আপনি যদি চিন্তা করেন ডায়েটের প্রথম সপ্তাহে ২০ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলবেন তাহলে আপনি কখনোই ওজন কমাতে পারবেন না। যদি আপনি সপ্তাহে অন্তত পাঁচ কেজি ওজন কমাতে চান তাহলে এটা আপনার দ্বারা সম্ভব। এমনকি ২ কেজি করেও কমাতে চান একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাতেও আপনি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন, তাই ডায়েটের আগে অবাস্তব কিছু চিন্তা না করে যেটা সম্ভব সেই পথে আগান।


ছুটির দিনে ফাস্ট ফুড খাওয়া



এ ভুলটি আমরা প্রায় সময়ই করে থাকি। ধরুন সারা সপ্তাহ আপনি ওজন কমানোর জন্য সালাদ আর স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন। অথচ ছুটির দিনে বেড়াতে গিয়ে ফাস্টফুড বেছে নিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যেসব মানুষ সপ্তাহে দুবারের বেশি ফাস্টফুড খান, তাঁদের অন্যান্য ডায়েট করা মানুষের তুলনায় ১০ কেজি ওজন বেড়ে যায়। সুতরাং এ বিষয়কে মাথায় রেখে আমাদের ডায়েট করতে হবে।

 আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং মন্তব্য (Comment) করুন।

Why eat grapes?

Why eat grapes? (আঙুর কেন খাবেন?)



আঙুর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কেন? ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন—যা স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য দরকারি। সুস্বাদু এ ফলের আছে নানা খাদ্য ও ভেষজ গুণ।
আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আঙুরের বীজ ও খোসায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা বার্ধক্য রোধে কাজ করে। শুধু তাই নয়, হৃৎপিণ্ড এবং রক্তনালিগুলোকে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকেও রক্ষা করে। আঙুরের সেলুলাস ও চিনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়ক। যাঁরা রক্ত সঞ্চালনের ভারসাম্যহীনতায় ভোগেন, তাঁদের জন্য আঙুরের জুস খুবই উপকারী। আঙুরের ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনের সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। আঙুরের জুসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লামিটরির মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহ দূর করে। এই প্রদাহ ক্যানসার রোগ সৃষ্টির প্রধান কারণ হতে পারে। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, ডায়রিয়া, ত্বক ও মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতেও আঙুর সহায়তা করে।




কোলস্টেরলের মাত্রা কমায়ঃ রক্তে কোলস্টেরলের মাত্রা কমায় আঙুর। এতে টরোস্টেলবেন নামে এক ধরনের যৌগ থাকে যা কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
 

হাড় শক্ত করেঃ আঙুরে প্রচুর পরিমাণে তামা, লোহা ও ম্যাংগানিজের মতো খনিজ পদার্থ থাকে যা হাড়ের গঠন ও হাড় শক্ত করতে কাজ করে।
 

অ্যাজমা প্রতিরোধঃ আঙুরের ঔ​ষধি গুণের কারণে এটি অ্যাজমার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। ফুসফুসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়ায় ছোট এই ফল।
 

বদহজম দূর করেঃ নিয়মিত আঙুর খেলে বদহজম দূর হয়। অগ্নিমান্দ্য দূর করতেও আঙুর কার্যকর।
 

ভুলে যাওয়াঃ অনেকে ছোট ছোট বিষয়গুলো দ্রুত ভুলে যান। আবার কোনো ঘটনা বেমালুম স্মৃতি থেকে মুছে যায়। এটা কিন্তু একধরনের রোগ, হেলাফেলার কিছু নয়। এই রোগ এড়াতে খেতে পারেন আঙুর।
 

মাথাব্যথাঃ হঠাৎ করে মাথাব্যথা শুরু হয়ে গেল। এ সময় আঙুর খেলে আরাম বোধ হবে।
 

চোখের স্বাস্থ্যঃ চোখ ভালো রাখতে কার্যকর এই ফল। বয়সজনিত কারণে যাঁরা চোখের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য ভালো দাওয়াই এই ফল।

স্তন ক্যানসারঃ স্তন ক্যানসারের ঝুঁকিতে আছেন এমন রোগীরা খেতে পারেন আঙুর। গবেষণায় দেখা গেছে, আঙুরের উপাদানগুলো ক্যানসার সৃষ্টিকারী কোষের বিরুদ্ধে কাজ করতে সক্ষম।


কিডনির জন্যঃ আঙুরের উপাদানগুলো ক্ষতিকারক ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সহনশীল অবস্থায় রাখে।
সেই সঙ্গে কিডনির রোগব্যাধির বিরুদ্ধেও লড়াই করে।


ত্বকের সুরক্ষায়ঃ আঙুরে থাকা ফাইটো কে​মিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে। আর আছে প্রচুর ভিটামিন সি। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।







 

বয়সের ছাপে বাধাঃ শরীরের ফ্রি রেডিকেলস ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। আঙুরে থাকা ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে লড়ে, শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।



চুলের যত্নেঃ দিঘল চুল একটু অযত্নেই খুশকিতে ভরে যায়। চুলের আগা ফেটে গিয়ে রুক্ষ হয়ে পড়ে। ধূসর রঙের হয়ে যায় কখনো। সব শেষে চুল ঝরতে থাকে। এই সমস্যা এড়াতে খেতে পারেন আঙুর। শুধু চুল ভালোই থাকবে না, মাথায় নতুন চুলও গজাবে।

আরও পড়ুনঃ কম খরচে মেদ কমানোর খাবার

নোটঃ তাই সবারই দিনে একবার হলেও আঙুর খাওয়া উচিত।

Low-cost meals to lose fat

কম খরচে মেদ কমানোর খাবার


শরীরের মেদ ঝরাতে চান? হাতের নাগালেই এমন কয়েকটি খাবার আছে, যা আপনার মেদ ঝরিয়ে ঝরঝরে হতে সাহায্য করতে পারে। জেনে নিন এসব খাবার কী:



ফুলকপি: ফুলকপি খেলে অম্লতার সমস্যা হয় বলে অনেকে এই সবজি এড়িয়ে যান। কিন্তু যাঁদের ফুলকপি সয়, তাঁরা ওজন কমাতে এই সবজি নিয়মিত খেতে পারেন। এক কাপ ফুলকপিতে দুই গ্রাম আঁশ ও ২৭ ক্যালরি থাকে। এতে থাকে ভিটামিন সি, যা আপনার বিপাকীয় প্রক্রিয়া উন্নত করে।


ফুলকপির ১০ গুণ




শীতের মৌসুমে ফুলকপি খাবেন না, তা কি হয়? ফুলকপির যে মেলা গুণ! ফুলকপি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য উপকারী। যকৃৎ থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদান দূর করে এটি সুস্থ রাখতে পারে ফুলকপি। ফুলকপির বিশেষ কিছু গুণ আছে, যা সবার জেনে রাখা ভালো:


১. কোলস্টেরল কমায়: এতে প্রচুর ফাইবার আছে, যা শরীরে কোলস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।


২. ওজন কমাতে: গবেষণায় দেখা গেছে, ফুলকপি মস্তিষ্ক ভালো রাখে, ওজন কমায় এবং সর্দি-কাশিসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করে।


৩. হাড় ও দাঁত শক্ত করে: ফুলকপিতে রয়েছে দাঁত ও মাড়ির উপকারী ক্যালসিয়াম ও ফ্লোরাইড। এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।


৪. ক্যানসার প্রতিরোধ করে: মারাত্মক ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে ফুলকপি। এতে আছে সালফোরাপেন, যা ক্যানসার কোষকে মেরে টিউমার বাড়তে দেয় না। স্তন ক্যানসার, কোলন ও মূত্রথলির ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতাও আছে ফুলকপির।


৫. হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য উপকারী: ফুলকপি হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য ভালো। এতে যে সালফোরাপেন আছে, তা হৃদ্‌রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে।


৬. রোগ প্রতিরোধ করে: ফুলকপিতে আছে ভিটামিন ‘বি’, ‘সি’ ও ‘কে’, যা এ সময়ের সর্দি, ঠান্ডা, কাশি জ্বর ভাব, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গা-ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ফুলকপির আরও সব প্রয়োজনীয় উপাদান রোগ প্রতিরোধেও অংশ নেয়।


৭. শক্তি জোগায়: এই সবজিতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্ত তৈরিতে আয়রন রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। গর্ভবতী মা ও অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের জন্য ফুলকপি অত্যন্ত জরুরি।


৮. চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী: কম ক্যালরিযুক্ত ও উচ্চমাত্রার আঁশসমৃদ্ধ ফুলকপি চুল ভালো রাখে। ত্বকের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে।


৯. পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে: ফুলকপি পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।


১০. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: চোখের যত্নে ফুলকপির কোনো তুলনা হয় না। ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। চোখ সুস্থ রাখতে বেশি করে ফুলকপি খাওয়া উচিত।

তথ্যসূত্র: জিনিউজ।


আরও পড়ুনঃ আঙুর কেন খাবেন?


দারুচিনি:




পলিফেনলসসমৃদ্ধ এই মসলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। সুইডেনের গবেষকেদের এক গবেষণায় দেখা গেছে, খাবারে দারুচিনি যুক্ত করলে তৃপ্তি বাড়ে। সঠিক পরিমাণে মসলা যুক্ত করলে ক্ষুধা ব্যবস্থাপনা ঠিকমতো করা যায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। এই মসলার উপকার পেতে তেলযুক্ত খাবার এড়াতে হবে।


মটরশুঁটি :




সবুজ মটরশুঁটিতে ডায়েটারি ফাইবার, প্রোটিন ও ভিটামিন আছে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এক কাপ রান্না করা মটরশুঁটিতে ৬৭ ক্যালরি থাকে। এটি নাশতা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারে বা উচ্চ শর্করার সঙ্গে মিশিয়ে এটি খেলে মূল ক্যালরি কমে।

সবুজ মটরশুঁটির চমক




বসন্তের শুরুতে বা শীতের শেষে বাজারে আসে সবুজ মটরশুঁটি। সবজি, মাছ এমনকি খিচুড়ি বা পোলাওয়ের সঙ্গে খানিকটা মটরশুঁটি কেবল খাবারকে সুস্বাদু আর দৃষ্টিনন্দনই করে না, এর আছে নানা উপকারিতাও।
প্রাচীন মিশরীয়রা পিরামিডে মমির সঙ্গে প্রয়োজনীয় নানা উপাদানের সঙ্গে খানিকটা মটরশুঁটিও দিত—তা এর চমকপ্রদ গুণের কারণেই। সবজি হলেও মটরশুঁটি আমিষের জোগান দিতে সক্ষম। যাঁরা মাছ বা মাংস থেকে আমিষ বেশি পেতে চান না, তাঁরা এটি খেতে পারেন। এটি একটি উৎকৃষ্ট উদ্ভিজ্জ আমিষ। এ ছাড়া এতে আছে নানা ধরনের ভিটামিনের সমাহার। যেমন: ভিটামিন এ, বি ওয়ান, বি সিক্স এবং ভিটামিন সি। সবচেয়ে বড় কথা, মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন কে। এটি রক্ত তরল রাখতে সাহায্য করে। হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। মটরশুঁটিতে আঁশের পরিমাণ অনেক, তাই হজমে সহায়ক। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। আবার এতে কোলেস্টেরল বা চর্বি নেই বললেই চলে। সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, মটরশুঁটিতে যে চর্বি আছে, তা ভালো চর্বি বা ওমেগা থ্রি ফ্যাট। আলফা লিনোলিনিক অ্যাসিড নামের এ চর্বি হৃদ্যন্ত্রের জন্য ভালো। এক কাপ মটরশুঁিটতে প্রায় ১৩০ গ্রাম আলফা লিনোলিনিক অ্যাসিড পাওয়া যাবে। তাই এ সময়ে নিয়মিত খাবারে, সালাদে ও নাশতায় রাখুন এই বিশেষ সবজি। সূত্র: নিউট্রিশন ফ্যাক্ট



পেয়ারা:




প্রতি কাপ পেয়ারায় ১১২ ক্যালরি থাকে, যা নাশতায় খাওয়া যেতে পারে। এক কাপ পেয়ারা খেলে প্রতিদিন যে পরিমাণ আঁশ দরকার, এর ২০ শতাংশ পূরণ হয়। আঁশ ছাড়াও এতে প্রচুর পানি থাকে, যা পেট ভরা রাখে এবং প্রাকৃতিক উপায়ে চিনি কমায়। বাড়তি হিসেবে ভিটামিন সি তো আছেই।


পেয়ারা খেলে যে লাভ

স্বাদ, পুষ্টিগুণ আর স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রাখলে পেয়ারা খেলে প্রচুর লাভ। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পেয়ারা রাখা যেতে পারে। এতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও লাইকোপেন—যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি।
পেয়ারার বিশেষ পাঁচটি গুণের মধ্যে রয়েছে, এটি ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, চোখের জন্য ভালো, পেটের জন্য উপকারী আর ক্যানসার প্রতিরোধী।


ডায়াবেটিস রোধে: নিয়মিত পেয়ারা খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। কারণ পেয়ারায় যে আঁশ আছে, তা শরীরে চিনি শোষণ কমাতে পারে।

রোগ প্রতিরোধে: পেয়ারায় যে পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ থাকে তা শরীরে গেলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
 

দৃষ্টিশক্তির জন্য: পেয়ারায় থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। রাতকানা রোগ থেকে বাঁচায়।
 

ডায়রিয়া রোধে: পেয়ারা ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে পারে। তাই নিয়মিত পেয়ারা খেলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে অনেকটা। পেয়ারার আছে ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা।
 

ক্যানসার প্রতিরোধী: ক্যানসার প্রতিরোধেও পেয়ারা কাজ করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, লাইকোপেন, ক্যানসার কোষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে পারে। নির্দিষ্ট করে বললে, প্রোস্টেট ক্যানসার আর স্তন ক্যানসারের জন্য পেয়ারা উপকারী।



পেয়ারার ১০টি পুষ্টিগুণ:

১. এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়, যা কমলালেবুর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি।
২. পেয়ারায় আছে ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স
৩. এতে আছে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ফলিক অ্যাসিড ও নিকোট্রিন অ্যাসিড৷
৪. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেয়ারা বেশ কাজ দেয়।
৫. এটি রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে এবং কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পেয়ারা খেতে পারেন৷
৬. অ্যাজমা, স্কার্ভি, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, ক্যানসার ইত্যাদি অসুখের ক্ষেত্রেও পেয়ারা বেশ উপকারী৷
৭. জটিল শর্করা ও তন্তুসমৃদ্ধ পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
৮. শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ পেয়ারা পাতার জুস গ্যাস্ট্রাইটিসের সমস্যায় উপকারী।
৯. পেয়ারা ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং এই ফলের রস সর্দি-কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আমাশয়সহ পেটের অসুখ সারাতে পারে।
১০. বয়সের সঙ্গে জড়িত নানা রোগ। যেমন: স্মৃতিভ্রংশ (আলঝেইমার), চোখে ছানি, আর্থরাইটিস বা হাঁটুব্যথা প্রতিরোধে সহায়তা করে।



লাল মরিচ:




লাল মরিচে আছে ক্যাপসিসিন, যা চর্বি কমানোর হার বাড়ায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদেরা বলেন, ক্যাপসিসিন তাপ উৎপাদনের মাধ্যমে বিপাকীয় সক্রিয়তা বাড়ায়। আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে বলা হচ্ছে, প্রতিদিন ৬ মিলিগ্রাম ক্যাপসিসিন খেলে নারী-পুরুষের উভয়ের ক্ষেত্রেই পেটের চর্বি কমানোর হার বাড়ে।


বেশি দিন বাঁচতে লাল মরিচ খান

আপনি কি মসলাদার খাবার ভালোবাসেন? যদি তাই হয়, তবে আপনার জন্য সুখবরই আছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি করে লাল মরিচ খেলে বাড়বে আয়ু।

অনেকেই বেশি দিন বাঁচতে চান। আর এ জন্য অনেকেই অনেক কিছু করেন। বেশি দিন বেঁচে থাকার জন্য বিভিন্ন ওষুধ খেয়ে অসুখের সঙ্গে লড়াই করা হয়। শুধু ওষুধেই সুস্থ থাকা যায় না। ওষুধ খেলে রোগ সারে। কিছু খাবারের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে রোগের প্রতিষেধক। বেশি দিন বাঁচতে চাইলে প্রতিদিন লাল মরিচ খাওয়া শুরু করতে পারেন।

নতুন এক গবেষণার বরাত দিয়ে জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, প্রতিদিন লাল মরিচ খেলে মৃত্যুর হার হ্রাস করে। হৃদরোগ ও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার হারও ১৩ শতাংশ কমে যায়। যাঁরা নিয়মিত লাল মরিচ খান, তাঁদের কোলেস্টেরল কম থাকে।

মরিচের গুঁড়া ও মসলা শত বছর ধরে রোগের চিকিৎসায় উপকারী বলে মনে করা হয়। গবেষকেরা বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ও পুষ্টি পরীক্ষার গবেষণায় দেখা গেছে, ২৩ বছর ধরে ১৬ হাজারেও বেশি মার্কিন নাগরিকের ওপর ওই গবেষণা চালানো হয়েছে। এরপরই গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, লাল মরিচ বেশি খেলে কমে মৃত্যুঝুঁকি।

এদিকে, অপর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, মরিচ ক্যানসারবিরোধী ড্রাগ হিসেবে কাজ করতে পারে।