All of these mistakes repeatedly in the diet.

ডায়েট করতে গিয়ে সবাই যে ভুল গুলো বারবার করে

 


স্বাস্থ্যই সকল সুখের মূল। কথাটি সবার ক্ষেত্রেই প্রযোজ্য।  স্বাস্থ্য সচেতন মানুষ মাত্রই মেদ হলে তা ঝেড়ে ফেলে শরীরকে আবার চনমনে রাখতে চায়। কিন্তু নিয়মতান্ত্রিক ভাবে না জেনে করতে গিয়েই  ভুল করে ফেলি বার বার। ডায়েট চলাকালীন অবস্থায় যে ভুলগুলো আমরা করি সেগুলো ওজন তো কমায়ই না উল্টো আমাদের স্বাস্থ্যের ক্ষতির কারণ হয়ে দাঁড়ায়।


সাধারণত ডায়েটে যে ভুলগুলো সচরাচর আমরা করে থাকি


সকালের নাশতা না খাওয়া






ক্যালোরি কমানোর জন্য অনেকেই সকালের নাশতা খাওয়া বন্ধ করে দেন। এটা শুধু মাত্র ভুলই নয় বরং স্বাস্থ্যহানির কারণ। আবার দেখা যায় এই ক্ষুধার কারণে আপনি দুপুরে অনেক বেশি পরিমাণে খেয়ে ফেলেন, যা পরোক্ষভাবে আপনার ওজন বাড়িয়ে দেয়। সকালে প্রোটিন ও ফাইবার সমৃদ্ধ নাশতা খেলে দেখা যাবে সারা দিনে আপনার ক্ষুধা কম পাবে। পুষ্টিবিদগণের গবেষণায় দেখা গেছে, যাঁরা সকালে পুষ্টিকর নাশতা খেয়ে দিন শুরু করেন, তাঁরা সাধারণত অনেক বেশি সুস্থ থাকেন এবং তাদের স্বাস্থ্য রক্ষায় ভুলও হয় না।


ক্রাশ ডায়েট




শর্টকাটে দ্রুত ১০ কেজি ওজন কমাতে কেউ কেউ ক্রাশ ডায়েট বেছে নেন। আর এই ক্রাশ ডায়েটের কারণে তাঁরা ক্যালোরি গ্রহণ একেবারেই ছেড়ে দেন। এ কারণে অনেক দ্রুত হয়তো ওজন কমেও যায়। কিন্তু পরবর্তীতে যখনই আপনি ক্যালোরি সমৃদ্ধ কোনো খাবার খেতে যাবেন, তখনই আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। তাই সময় নিয়ে ডায়েট করুন। যাতে ধীরে ধীরে স্বাভাবিক উপায়ে আপনার ওজন কমে যায়।


ক্যালোরিযুক্ত জুস বা কফি খাওয়া






অনেক সময় ডায়েট করতে গিয়ে খাবারের অনেক নিয়ম আমরা অক্ষরে অক্ষরে মেনে চলি কিন্তু কফি বা জুস খাওয়া ছাড়তে পারি না। এর অনেক পার্শ্বপ্রতিক্রিয়াও রয়েছে। যেমন- এক কাপ কফিতে ৫০০-এর বেশি ক্যালোরি আছে। আর জুসের ক্যালোরি অনেক দ্রুত শরীরে কাজ করা শুরু করে দেয়।  তাই যদি ওজন কার্যকরীভাবে কমাতে চান তাহলে ডায়েট করার পাশাপাশি এ ধরনের পানীয় অতিরিক্ত খাওয়া বাদ দিতে হবে।


কম পানি পান করা




ডায়েটের সময় এই ভুলটি সবাই করে থাকে। ক্যালোরি কমাতে পানি খুবই কার্যকরী। পানি কম খাওয়ার কারণে যদি আপনি পানিশূন্যতায় ভোগেন তাহলে আপনার পরিপাকে সমস্যা হবে। এর ফলে আপনার ওজন কমার গতি কমে যাবে। তাই প্রতিবার খাওয়ার সময় এক গ্লাস পানি খাওয়ার অভ্যাস করুন।


দুধজাতীয় খাবার এড়িয়ে যাওয়া

এটা সত্যি যে ফুল ফ্যাটের দুধ, চিজ ও আইসক্রিম খেলে ওজন বেড়ে যায়। কিন্তু এই ভয়ে যদি আপনি একেবারেই দুধজাতীয় খাবার খাওয়া ছেড়ে দেন তাহলে হিতে বিপরীত হতে পারে। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যদি শরীর সঠিক পরিমাণে ক্যালসিয়াম পায় তাহলে এটি ফ্যাট কমাতে কার্যকরী হবে আর যদি শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি থাকে তাহলে ওজন অনেকটা বেড়ে যাবে। তাই শরীরে ক্যালসিয়ামের ঘাটতি পূরণ করতে দুধজাতীয় খাবার খাওয়ার চেষ্টা করুন। তবে অবশ্যই ননফ্যাট ও লো-ফ্যাটের কথাটি মনে রাখতে ভুলবেন না। বাজারে ননফ্যাট অথবা লো ফ্যাটের তরল দুধ পাওয়া যায়।


অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া

আপনি হয়তো খাবার খাওয়ার সময় অনেক নিয়ম মেনে চলছেন। কিন্তু মাঝে মাঝে কাজের ফাঁকে বা আড্ডার সময় টুকটাক স্ন্যাকস খেয়ে ফেলছেন। এই অনিয়মিত স্ন্যাকস খাওয়ার কারণে আপনার ডায়েট চার্ট পুরোপুরি কাজে লাগছে না। তাই যদি ক্যালোরি কমাতে চান তাহলে অবশ্যই অসময়ে স্ন্যাকস খাওয়া বন্ধ করুন।


বাদাম না খাওয়া




অনেকে ক্যালোরির ভয়ে বাদাম খায় না। এটা একটা বিশাল ভুল ধারণা।  অথচ বাদামে উচ্চ মাত্রায় প্রোটিন রয়েছে, যা পরিপাকে সাহায্য করে। তাই বিশেষজ্ঞরা ডায়েট কন্ট্রোল করতে নিয়মিত অল্প করে হলেও বাদাম খাওয়ার পরামর্শ দেন।


লো-ফ্যাটের খাবার না খাওয়া

লো-ফ্যাট শরীরে জন্য সবসময়ই গুরুত্বপূর্ণ। সব সময় মনে রাখবেন, লো-ফ্যাট আর লো-ক্যালোরি এক না। আপনি যদি লো-ফ্যাটের এক টুকরো কেক খেতে চান তাহলে সে সময় ডায়েট চার্টে ঐ দিন ক্যালোরি সমৃদ্ধ খাবার কম খেতে হবে। তাহলেই সামঞ্জস্যতা বজায় থাকবে।
 

অবাস্তব পরিকল্পনা করা

আপনি যদি চিন্তা করেন ডায়েটের প্রথম সপ্তাহে ২০ কেজি ওজন কমিয়ে ফেলবেন তাহলে আপনি কখনোই ওজন কমাতে পারবেন না। যদি আপনি সপ্তাহে অন্তত পাঁচ কেজি ওজন কমাতে চান তাহলে এটা আপনার দ্বারা সম্ভব। এমনকি ২ কেজি করেও কমাতে চান একটা নির্দিষ্ট সময় পর্যন্ত তাতেও আপনি কাঙ্ক্ষিত লক্ষ্যে পৌছাতে পারবেন, তাই ডায়েটের আগে অবাস্তব কিছু চিন্তা না করে যেটা সম্ভব সেই পথে আগান।


ছুটির দিনে ফাস্ট ফুড খাওয়া



এ ভুলটি আমরা প্রায় সময়ই করে থাকি। ধরুন সারা সপ্তাহ আপনি ওজন কমানোর জন্য সালাদ আর স্বাস্থ্যকর খাবার খাচ্ছেন। অথচ ছুটির দিনে বেড়াতে গিয়ে ফাস্টফুড বেছে নিচ্ছেন। বিশেষজ্ঞরা বলেন, যেসব মানুষ সপ্তাহে দুবারের বেশি ফাস্টফুড খান, তাঁদের অন্যান্য ডায়েট করা মানুষের তুলনায় ১০ কেজি ওজন বেড়ে যায়। সুতরাং এ বিষয়কে মাথায় রেখে আমাদের ডায়েট করতে হবে।

 আপনার স্বাস্থ্য সংক্রান্ত যেকোনো সমস্যার সমাধান পাওয়ার জন্য আমাদের সাথে থাকুন এবং মন্তব্য (Comment) করুন।

Skin problems or brana problems and its remedy.

Skin problems or brana problems.

 



বয়ঃস্বন্ধিকালে হরমোনের আধিক্য। মানসিক দুশ্চিন্তা বা অতিরিক্ত রাত জাগা (‘র্কটিসল’ নামক হরমনের নিঃসরণ বেড়ে যায় ) , মাসিক শুরুর এক সপ্তাহ আগে ইস্ট্রোজেন কমে আসে বিধায় বা গর্ভাবস্হায় হরমোনের মাত্রার পরিবর্তন, জন্মনিয়ন্ত্রণ বড়ি বা পিল - যেসব পিলে প্রজেষ্টরন মাত্রা বেশি থাকে, ষ্টোরয়েড হরমোন, খিঁচুনি, মানসিক রোগের ঔষধ এবং টিবির ঔষধে ও হতে পারে । একটি কথা জেনে রাখা ভাল , চকলেট বা চর্বি জাতীয় খাদ্য বা অন্য কোনো খাদ্যে ব্রণ হয় না ইহা নিশ্চিত যদি চর্মের অন্যান্য কোন অসুখ না থাকে- কিন্তু তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন ইত্যাদির বেশি ব্যাবহারে ব্রুন দেখা দিতে পারে যা প্রমাণিত । এ ছাড়া বংশানুক্রমিক ( জেনেটিক ) কারন ও অনেক সময় উড়িয়ে দেওয়া যায় না। যেহেতু হরমোন চক্রের বিষয়।


ভিন্ন ধরণের চিকিৎসা (চিকিৎসা বিজ্ঞান অনুসারে যে সব চিকিৎসা অনুমোদিত তাই সংযোক্ত করেছি)


ব্রুনের চিকিৎসা পৃথিবীতে সবছেয়ে বেশি যা ভিন্ন ভাবে দেখানু হয়েছে। কিন্তু তার মধ্যে ২/৩ টি চিকিৎসা পদ্দতি ছাড়া ১০০% নিশ্চিত কোন বেবস্তা আজ পর্যন্ত বাহির হয় নি – এখানে সুন্দর একটি বিষয় বলি, অনেকে অনেক ধরণের এডভারটাইজ করেন ঠিক- সাধারন ভাবে একটু চিন্তা করে দেখুন যে, যদি চিকিৎসা বিজ্ঞানিরা শরিরের হরমুন কে সম্পূর্ণ নিয়ন্ত্রণ করতে চান তা হলে আপানর ব্রুন কখন কি হবে না এ ধরণের ঔষধ আপনার হাতের কাছেই আছে যা বলা যাবেনা।



কিন্তু সে ভাবে কমাতে গেলে , রিসার্চ অনুসারে, মহিলা পুরুষ এবং পুরুষ মহিলা হয়ে যাবে চারিত্রিক ভাবে। অন্য দিকে ব্রুন চিকিৎসা বলতে প্রথমে কিছু দিন ধৈর্য ধরার জন্য বলে থাকেন বিশেষজ্ঞরা। যদি অল্প কয়েক টি গালে বা এর আশে পাশে বাহির হয়। হা যদি ইনফেকশন হয়ে যায় তা হলে অবশ্যই চিকিৎসকের পরামর্শ অনুসারে এন্টিবায়োটিক এবং বিশেষ কিছু ক্রিম বা মলম ব্যাবহার করতে পারেন ।


Thyme tree ( জিরা জাতীয় ): সর্বশেষ তথ্য অনুসারে ও গবেষণার মাধ্যমে দেখা গেছে ইহা একনি বেক্টোরিয়া ধংস করতে খুভি এক্টিভ যা পেনক্সিল ও সাইট্রিক ( ভিটামিন এ + সি ) এসিড ইত্যাদির সাথে যৌগ মিস্রনে ক্রিম হিসাবে বাজারজাত করনের অনুমোদন দেওয়া হয়েছে। ল্যাবরেটরি পরীক্ষা অনুসারে ৯৫% কার্যকর বলে প্রমাণিত। ( এফডিএ ) খুভ স্রিগ্রই বাজারে এ জাতীয় হারবাল ক্রিম পাবেন। এ ছাড়া প্রাথমিক পর্যায়ে ১০০% কার্যকর ভেষজ জাতীয় ঔষধ এখনও আবিস্কার হয়নি। তার পরও সহায়ক বা সাপ্লিমেন্টরি হিসাবে আপনি , ভিটামিন এ, ( the potent antioxidant ) বি২ (various layers of skin are healthy ) , বি৫ (decreases the sebum production ) , বি৬ (metabolism of hormones ) , সি (an excellent antioxidant ) , ই (oxidation of the skins oil (sebaceous) glands and healing any potential scarring that may occur as a result of the acne ) এবং খনিজ হিসাবে Chromium , Magnesium বা Zinc পরোক্ষ ভাবে উপকারি বিধায় অনেকে এ জাতীয় ঔষধ ব্যাবহারের উপদেশ দিয়ে থাকেন। ভেষজ হিসাবে ব্রুনের জন্য প্রমাণিত ক্রিম বা জেল হিসাবে ২৫% থেকে ৬০% পর্যন্ত কার্যকর মনে করতে পারেন।


ক্যালেন্ডুলা ফুল ( দেখতে গেন্ডা ফুলের মত ): এই ফুলের দ্বারা মিশ্রিত পেইস্ট ভাল একটি উপকারি ঔষধ বলা যায় ( মেরিল্যান্ড ইউনি ল্যাব ও ডারমা ল্যাব দ্বারা অনুমুদিত ) যা আক্রান্ত জায়গায় দিয়ে ২০/৩০ মিনিট পর সালফার সম্পন্ন সাবান দিয়ে ভাল ভাবে ধুয়ে নিবেন অথবা এই জাতীয় ক্রিম খুবি ভাল প্রাথমিক ব্রুন আক্রান্ত দের জন্য খুভি উপকারি ।


⦁ কাচা রসূন এর ব্যাবহারঃ দিনে কয়েকদিন করে ব্যাবহার করলে অনেক সময় বেথা এবং আরোগ্য করতে অবশ্যই সহায়ক। কারন এতে (Allium sativum) আছে।


⦁ Aloe vera: ঘৃতকুমারী ব্যাবহার একনির জন্য বেশ উপকারি প্রয়োজনে ( Split off a portion of Aloe vera leaf and rub the pulp directly on the skin.) ত্বকে ঘষিয়ে কয়েক দিনের ব্যাবহারে প্রাথমিক পর্যায়ের ব্রুন থাকার কথা নয়। এ ছাড়া ইহা একটি ভাল এন্টিফাঙ্গাল জাতীয় ঔষধ বিধায় চর্ম রোগের ফাঙ্গাল ইনফেকশন থেকে মুক্ত থাকতে পারেন। বর্তমানে পৃথিবীর উন্নত দেশের কোম্পানি গুলো এই ঘৃত কুমারির নির্যাস থেকে বাজারে ভিন্ন ধরনের, শ্যাম্পু, ক্রিম, জেল, সাবান ইত্যাদি তৈরি করে হাজার হাজার কোটি টাকা মুনাফা ইনকাম করতেছেন। কিন্তু জানলে আপনি আপনার নিজের হাতে তৈরি করা পেইস্ট বা জেল আরো অনেক ভাল হওয়ার কথা।

⦁ নিম পাতাঃ প্রতিদিন সকালে ৫/৬ টি নিম পাতার ব্যাবহারে কিছুটা উপকার আসবেই। কারন ইহা ভাল একটি এন্টিভাইরাল। তবে এর মধ্যে স্ট্রং এন্টি বেক্টোরিয়াল ক্ষমতা আছে বলে কেউ কেউ মনে করেন ( এশিয়া তে ) কিন্তু রিসার্চ অনুসারে এন্টি ভাইরাল হিসাবে কার্যকর ।


Citrus limon জুসঃ একটি কটন বারে করে অথবা একটি তাওয়াল পেতে লেমন জুসে স্ট্রিম জুস ব্যাবহারে অনেকেই বেশ উপক্রিত হতে পারেন ( মায়ো ক্লিনিক গুলোতে চর্ম পরিস্কার ও নরম করার জন্য লেমন জুসের স্ট্রিম বা বাস্প মুখে দেওয়া হয়।




Teatree oil: চা পাতার তৈল যদি ও কার্যকরী বিশেষ করে অস্টেলিয়া তে এর ব্যাবহার বেশি কিন্তু অনেকের মতে পুরাতন ব্রুন কে ধংস করলে ও নতুন ব্রুন জন্মানুর বেলায় তেমন ভুমিকা নেই। তবে ইহা একটি শক্তিশালী এন্টি ফাঙ্গাল।

অনেকে শসা ব্যাবহারের কথা বললে ও ইহা শুধু লিম্পের নালি সমুহ কে প্রসারন করা ছাড়া আর তেমন কাজ পরিলক্ষিত হয় নি যা মায়ো ক্লিনিকে ব্যাবহার করা হয় চর্মের রং ফরসা করার জন্য। হলুদের ( টারমারিক ) ব্যাবহার সর্বত্র দেখা যায়, বাস্তবে যদিও হলুদ এন্টিবেক্টোরিয়াল কিন্তু একনি বেক্টোরিয়া ধংস করতে এর কোন ভুমিকা নেই, যা মায়ো ক্লিনিকে রং ফর্সার জন্য ফেসিয়েল পেইস্ট ব্যাবহার করা হয়।

এ ছাড়া ও চর্ম রোগে সহায়ক এমন ধরণের ভেষজ ব্যাবহার করতে পারেন তবে তা যেন ২০/৩০ মিনিটের উপর মুখে না রাখা হয়। হা আরেকটি কথা একনির জন্য যে ঔষধ ঐ ব্যাবহার করবেন তা যেন ৬/৮ সপ্তাহের উপরে না হয়।




প্রতিরোধ ও সতর্কতাঃ মুখের তৈলাক্ততা কমানোর জন্য সাবান দিয়ে দিনে কয়েকবার মুখ ধুতে হবে ( ভাল হবে সেলিসাইলিক জাতীয় সাবান মুখে মেখে ১/২ রেখে তা আবার ভালভাবে পরিষ্কার করে ফেলা )। ত্বক পরিষ্কার রাখ। অ্যাসট্রিনজেন্ট লোশন বা ফেস স্ক্রাব ব্যবহার করতে পারেন। তোয়ালে দিয়ে মুখ মুছে সেই তোয়াল ধুয়ে পরিস্কার করে নিবেন।



বেশি করে শাক-সব্জি খাবেন , যে সকল সব্জিতে প্রচুর ভিটামিন আছে সেই সব খাদ্য খাওয়ার চেস্টা করুন। ব্রণ একবার হয়ে গেলে খোঁটা যাবে না। খুঁটলে গর্ত হয়ে যাবে।



তাছাড়া নুখ থেকে জীবাণু বেয়ে ব্রণকে আক্রান্ত করতে পারে যা ফোঁড়ায় রূপান্তরিত হয়ে মুখে গর্ত তৈরী ক্যতে পারে । তাই হাত দিয়ে বার বার ব্রণ স্পর্শ করবেন না বা গালানোর চেস্টা না করা ভাল । অনেকে ফর্সা হওয়ার জন্য বা ব্রণের প্রতিকার হিসেবে স্টেরয়েড অয়েনমেন্ট ব্যবহার করেন। ইহা সম্পূর্ণ ভুল তথ্য , বরং ব্রুন এই সব ক্রিমের ব্যাবহারে উল্টো ব্রণের সৃষ্টি হতে পারে। ওয়াটার বেজড মেকআপ ব্যবহার করতে পারেন। তৈলাক্ত ক্রিম, লোশন বা মেকআপ ব্যবহার করবেন না। ব্রণের জন্য যে দাগ গর্ত হয়, তা দূর করার জন্য অনেক পদ্দতি আছে যা বিজ্ঞান সম্মত বিশেষ করে অর্গ্যানিক ফেসিয়াল খুবই কার্যকর। সেই সব বেবস্থা গ্রহন করুন। তার পর ও ব্রন পেকে গেলে বা বেশী হয়ে গেলে আপনার চিকিৎসকের পরামরশ নিবেন। মানসিক দুশ্চিন্তা এবং রাত্রি জাগরণ এড়িয়ে চলবেন।

আরো পড়ুনঃ How to Become Slim in 3 to 10 Days. I want to be slim.

ধন্যবাদ সবাইকে সাথে থাকার জন্যন

Why eat grapes?

Why eat grapes? (আঙুর কেন খাবেন?)



আঙুর স্বাস্থ্যের জন্য ভালো কেন? ছোট এ রসালো ফলটিতে আছে প্রচুর পরিমাণে পুষ্টি, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, খনিজ ও ভিটামিন—যা স্বাস্থ্য ঠিক রাখার জন্য দরকারি। সুস্বাদু এ ফলের আছে নানা খাদ্য ও ভেষজ গুণ।
আঙুরে রয়েছে ভিটামিন কে, সি, বি১, বি৬ এবং খনিজ উপাদান ম্যাংগানিজ ও পটাশিয়াম। আঙুর কোষ্ঠকাঠিন্য, ডায়াবেটিস, অ্যাজমা ও হৃদরোগের মতো রোগ প্রতিরোধে বিশেষ ভূমিকা রাখে।
আঙুরের বীজ ও খোসায় অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট রয়েছে, যা বার্ধক্য রোধে কাজ করে। শুধু তাই নয়, হৃৎপিণ্ড এবং রক্তনালিগুলোকে বুড়িয়ে যাওয়ার হাত থেকেও রক্ষা করে। আঙুরের সেলুলাস ও চিনি কোষ্ঠকাঠিন্য রোধে সহায়ক। যাঁরা রক্ত সঞ্চালনের ভারসাম্যহীনতায় ভোগেন, তাঁদের জন্য আঙুরের জুস খুবই উপকারী। আঙুরের ফাইটোনিউট্রিয়েন্টস নিয়মিত রক্ত সঞ্চালনের সহায়ক ও ইনসুলিন বৃদ্ধি করে। আঙুরের জুসে অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও অ্যান্টিইনফ্লামিটরির মতো গুরুত্বপূর্ণ উপাদান রয়েছে, যা অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহ দূর করে। এই প্রদাহ ক্যানসার রোগ সৃষ্টির প্রধান কারণ হতে পারে। এ ছাড়া উচ্চ রক্তচাপ, ডায়রিয়া, ত্বক ও মাইগ্রেনের সমস্যা দূর করতেও আঙুর সহায়তা করে।




কোলস্টেরলের মাত্রা কমায়ঃ রক্তে কোলস্টেরলের মাত্রা কমায় আঙুর। এতে টরোস্টেলবেন নামে এক ধরনের যৌগ থাকে যা কোলস্টেরলের মাত্রা কমাতে সাহায্য করে।
 

হাড় শক্ত করেঃ আঙুরে প্রচুর পরিমাণে তামা, লোহা ও ম্যাংগানিজের মতো খনিজ পদার্থ থাকে যা হাড়ের গঠন ও হাড় শক্ত করতে কাজ করে।
 

অ্যাজমা প্রতিরোধঃ আঙুরের ঔ​ষধি গুণের কারণে এটি অ্যাজমার ঝুঁকি থেকে রক্ষা করে। ফুসফুসে আর্দ্রতার পরিমাণ বাড়ায় ছোট এই ফল।
 

বদহজম দূর করেঃ নিয়মিত আঙুর খেলে বদহজম দূর হয়। অগ্নিমান্দ্য দূর করতেও আঙুর কার্যকর।
 

ভুলে যাওয়াঃ অনেকে ছোট ছোট বিষয়গুলো দ্রুত ভুলে যান। আবার কোনো ঘটনা বেমালুম স্মৃতি থেকে মুছে যায়। এটা কিন্তু একধরনের রোগ, হেলাফেলার কিছু নয়। এই রোগ এড়াতে খেতে পারেন আঙুর।
 

মাথাব্যথাঃ হঠাৎ করে মাথাব্যথা শুরু হয়ে গেল। এ সময় আঙুর খেলে আরাম বোধ হবে।
 

চোখের স্বাস্থ্যঃ চোখ ভালো রাখতে কার্যকর এই ফল। বয়সজনিত কারণে যাঁরা চোখের সমস্যায় ভুগছেন, তাঁদের জন্য ভালো দাওয়াই এই ফল।

স্তন ক্যানসারঃ স্তন ক্যানসারের ঝুঁকিতে আছেন এমন রোগীরা খেতে পারেন আঙুর। গবেষণায় দেখা গেছে, আঙুরের উপাদানগুলো ক্যানসার সৃষ্টিকারী কোষের বিরুদ্ধে কাজ করতে সক্ষম।


কিডনির জন্যঃ আঙুরের উপাদানগুলো ক্ষতিকারক ইউরিক অ্যাসিডের মাত্রা সহনশীল অবস্থায় রাখে।
সেই সঙ্গে কিডনির রোগব্যাধির বিরুদ্ধেও লড়াই করে।


ত্বকের সুরক্ষায়ঃ আঙুরে থাকা ফাইটো কে​মিক্যাল ও ফাইটো নিউট্রিয়েন্ট ত্বকের সুরক্ষায় কাজ করে। আর আছে প্রচুর ভিটামিন সি। এটি ত্বকের উজ্জ্বলতা ধরে রাখে।







 

বয়সের ছাপে বাধাঃ শরীরের ফ্রি রেডিকেলস ত্বকে বলিরেখা ফেলে দেয়। আঙুরে থাকা ভিটামিন সি আর অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট এই ফ্রি রেডিকেলের বিরুদ্ধে লড়ে, শরীরে বয়সের ছাপ পড়তে দেয় না।



চুলের যত্নেঃ দিঘল চুল একটু অযত্নেই খুশকিতে ভরে যায়। চুলের আগা ফেটে গিয়ে রুক্ষ হয়ে পড়ে। ধূসর রঙের হয়ে যায় কখনো। সব শেষে চুল ঝরতে থাকে। এই সমস্যা এড়াতে খেতে পারেন আঙুর। শুধু চুল ভালোই থাকবে না, মাথায় নতুন চুলও গজাবে।

আরও পড়ুনঃ কম খরচে মেদ কমানোর খাবার

নোটঃ তাই সবারই দিনে একবার হলেও আঙুর খাওয়া উচিত।

Low-cost meals to lose fat

কম খরচে মেদ কমানোর খাবার


শরীরের মেদ ঝরাতে চান? হাতের নাগালেই এমন কয়েকটি খাবার আছে, যা আপনার মেদ ঝরিয়ে ঝরঝরে হতে সাহায্য করতে পারে। জেনে নিন এসব খাবার কী:



ফুলকপি: ফুলকপি খেলে অম্লতার সমস্যা হয় বলে অনেকে এই সবজি এড়িয়ে যান। কিন্তু যাঁদের ফুলকপি সয়, তাঁরা ওজন কমাতে এই সবজি নিয়মিত খেতে পারেন। এক কাপ ফুলকপিতে দুই গ্রাম আঁশ ও ২৭ ক্যালরি থাকে। এতে থাকে ভিটামিন সি, যা আপনার বিপাকীয় প্রক্রিয়া উন্নত করে।


ফুলকপির ১০ গুণ




শীতের মৌসুমে ফুলকপি খাবেন না, তা কি হয়? ফুলকপির যে মেলা গুণ! ফুলকপি শুধু স্বাদের জন্যই নয়, এতে থাকা সালফার সুস্বাস্থ্য ধরে রাখার জন্য উপকারী। যকৃৎ থেকে ক্ষতিকর বিষাক্ত উপাদান দূর করে এটি সুস্থ রাখতে পারে ফুলকপি। ফুলকপির বিশেষ কিছু গুণ আছে, যা সবার জেনে রাখা ভালো:


১. কোলস্টেরল কমায়: এতে প্রচুর ফাইবার আছে, যা শরীরে কোলস্টেরলের মাত্রা ঠিক রাখতে সাহায্য করে।


২. ওজন কমাতে: গবেষণায় দেখা গেছে, ফুলকপি মস্তিষ্ক ভালো রাখে, ওজন কমায় এবং সর্দি-কাশিসহ নানা রোগ প্রতিরোধ করে।


৩. হাড় ও দাঁত শক্ত করে: ফুলকপিতে রয়েছে দাঁত ও মাড়ির উপকারী ক্যালসিয়াম ও ফ্লোরাইড। এর ক্যালসিয়াম হাড় শক্ত করে।


৪. ক্যানসার প্রতিরোধ করে: মারাত্মক ক্যানসার প্রতিরোধ করতে পারে ফুলকপি। এতে আছে সালফোরাপেন, যা ক্যানসার কোষকে মেরে টিউমার বাড়তে দেয় না। স্তন ক্যানসার, কোলন ও মূত্রথলির ক্যানসারের জীবাণুর বিরুদ্ধে লড়ার ক্ষমতাও আছে ফুলকপির।


৫. হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য উপকারী: ফুলকপি হৃদ্‌যন্ত্রের জন্য ভালো। এতে যে সালফোরাপেন আছে, তা হৃদ্‌রোগের বিরুদ্ধে লড়তে পারে।


৬. রোগ প্রতিরোধ করে: ফুলকপিতে আছে ভিটামিন ‘বি’, ‘সি’ ও ‘কে’, যা এ সময়ের সর্দি, ঠান্ডা, কাশি জ্বর ভাব, নাক বন্ধ হয়ে যাওয়া, গা-ব্যথা দূর করতে সাহায্য করে। এ ছাড়া ফুলকপির আরও সব প্রয়োজনীয় উপাদান রোগ প্রতিরোধেও অংশ নেয়।


৭. শক্তি জোগায়: এই সবজিতে আছে প্রচুর আয়রন। রক্ত তৈরিতে আয়রন রাখে গুরুত্বপূর্ণ অবদান। গর্ভবতী মা ও অতিরিক্ত শারীরিক পরিশ্রম করা মানুষের জন্য ফুলকপি অত্যন্ত জরুরি।


৮. চুল ও ত্বকের জন্য উপকারী: কম ক্যালরিযুক্ত ও উচ্চমাত্রার আঁশসমৃদ্ধ ফুলকপি চুল ভালো রাখে। ত্বকের সংক্রমণও প্রতিরোধ করে।


৯. পরিপাকতন্ত্র ভালো রাখে: ফুলকপি পরিপাকতন্ত্রকে ভালো রাখতে সাহায্য করে।


১০. দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়: চোখের যত্নে ফুলকপির কোনো তুলনা হয় না। ফুলকপিতে থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। চোখ সুস্থ রাখতে বেশি করে ফুলকপি খাওয়া উচিত।

তথ্যসূত্র: জিনিউজ।


আরও পড়ুনঃ আঙুর কেন খাবেন?


দারুচিনি:




পলিফেনলসসমৃদ্ধ এই মসলা রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পারে। সুইডেনের গবেষকেদের এক গবেষণায় দেখা গেছে, খাবারে দারুচিনি যুক্ত করলে তৃপ্তি বাড়ে। সঠিক পরিমাণে মসলা যুক্ত করলে ক্ষুধা ব্যবস্থাপনা ঠিকমতো করা যায়, যা ওজন নিয়ন্ত্রণে ভূমিকা রাখে। এই মসলার উপকার পেতে তেলযুক্ত খাবার এড়াতে হবে।


মটরশুঁটি :




সবুজ মটরশুঁটিতে ডায়েটারি ফাইবার, প্রোটিন ও ভিটামিন আছে, যা ওজন কমাতে সাহায্য করে। এক কাপ রান্না করা মটরশুঁটিতে ৬৭ ক্যালরি থাকে। এটি নাশতা হিসেবে খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া উচ্চ ক্যালরিযুক্ত খাবারে বা উচ্চ শর্করার সঙ্গে মিশিয়ে এটি খেলে মূল ক্যালরি কমে।

সবুজ মটরশুঁটির চমক




বসন্তের শুরুতে বা শীতের শেষে বাজারে আসে সবুজ মটরশুঁটি। সবজি, মাছ এমনকি খিচুড়ি বা পোলাওয়ের সঙ্গে খানিকটা মটরশুঁটি কেবল খাবারকে সুস্বাদু আর দৃষ্টিনন্দনই করে না, এর আছে নানা উপকারিতাও।
প্রাচীন মিশরীয়রা পিরামিডে মমির সঙ্গে প্রয়োজনীয় নানা উপাদানের সঙ্গে খানিকটা মটরশুঁটিও দিত—তা এর চমকপ্রদ গুণের কারণেই। সবজি হলেও মটরশুঁটি আমিষের জোগান দিতে সক্ষম। যাঁরা মাছ বা মাংস থেকে আমিষ বেশি পেতে চান না, তাঁরা এটি খেতে পারেন। এটি একটি উৎকৃষ্ট উদ্ভিজ্জ আমিষ। এ ছাড়া এতে আছে নানা ধরনের ভিটামিনের সমাহার। যেমন: ভিটামিন এ, বি ওয়ান, বি সিক্স এবং ভিটামিন সি। সবচেয়ে বড় কথা, মটরশুঁটিতে রয়েছে প্রচুর ভিটামিন কে। এটি রক্ত তরল রাখতে সাহায্য করে। হাড়ের ক্ষয় রোধ করে। মটরশুঁটিতে আঁশের পরিমাণ অনেক, তাই হজমে সহায়ক। কোষ্ঠকাঠিন্য দূর করে। আবার এতে কোলেস্টেরল বা চর্বি নেই বললেই চলে। সাম্প্রতিক গবেষণা বলছে, মটরশুঁটিতে যে চর্বি আছে, তা ভালো চর্বি বা ওমেগা থ্রি ফ্যাট। আলফা লিনোলিনিক অ্যাসিড নামের এ চর্বি হৃদ্যন্ত্রের জন্য ভালো। এক কাপ মটরশুঁিটতে প্রায় ১৩০ গ্রাম আলফা লিনোলিনিক অ্যাসিড পাওয়া যাবে। তাই এ সময়ে নিয়মিত খাবারে, সালাদে ও নাশতায় রাখুন এই বিশেষ সবজি। সূত্র: নিউট্রিশন ফ্যাক্ট



পেয়ারা:




প্রতি কাপ পেয়ারায় ১১২ ক্যালরি থাকে, যা নাশতায় খাওয়া যেতে পারে। এক কাপ পেয়ারা খেলে প্রতিদিন যে পরিমাণ আঁশ দরকার, এর ২০ শতাংশ পূরণ হয়। আঁশ ছাড়াও এতে প্রচুর পানি থাকে, যা পেট ভরা রাখে এবং প্রাকৃতিক উপায়ে চিনি কমায়। বাড়তি হিসেবে ভিটামিন সি তো আছেই।


পেয়ারা খেলে যে লাভ

স্বাদ, পুষ্টিগুণ আর স্বাস্থ্যের কথা মাথায় রাখলে পেয়ারা খেলে প্রচুর লাভ। স্বাস্থ্য সুরক্ষার জন্য প্রতিদিনের খাদ্যতালিকায় পেয়ারা রাখা যেতে পারে। এতে আছে অ্যান্টি-অক্সিডেন্ট, ভিটামিন ‘সি’ ও লাইকোপেন—যা স্বাস্থ্যের জন্য খুবই দরকারি।
পেয়ারার বিশেষ পাঁচটি গুণের মধ্যে রয়েছে, এটি ডায়াবেটিসের জন্য উপকারী, রোগ প্রতিরোধ ক্ষমতা বাড়ায়, চোখের জন্য ভালো, পেটের জন্য উপকারী আর ক্যানসার প্রতিরোধী।


ডায়াবেটিস রোধে: নিয়মিত পেয়ারা খেলে টাইপ-২ ডায়াবেটিসের ঝুঁকি কমে। কারণ পেয়ারায় যে আঁশ আছে, তা শরীরে চিনি শোষণ কমাতে পারে।

রোগ প্রতিরোধে: পেয়ারায় যে পরিমাণ ভিটামিন ‘সি’ থাকে তা শরীরে গেলে ক্ষতিকর ব্যাকটেরিয়া ও ভাইরাসের বিরুদ্ধে লড়াই করে শরীরের রোগ প্রতিরোধ করতে পারে।
 

দৃষ্টিশক্তির জন্য: পেয়ারায় থাকা ভিটামিন ‘এ’ চোখের দৃষ্টিশক্তি বাড়ায়। রাতকানা রোগ থেকে বাঁচায়।
 

ডায়রিয়া রোধে: পেয়ারা ডায়রিয়ার বিরুদ্ধে লড়তে পারে। তাই নিয়মিত পেয়ারা খেলে ডায়রিয়া হওয়ার আশঙ্কা কমে যাবে অনেকটা। পেয়ারার আছে ব্যাকটেরিয়ার বিরুদ্ধে লড়াই করার ক্ষমতা।
 

ক্যানসার প্রতিরোধী: ক্যানসার প্রতিরোধেও পেয়ারা কাজ করে। এতে থাকা অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট, লাইকোপেন, ক্যানসার কোষের বিরুদ্ধে প্রতিরোধ গড়তে পারে। নির্দিষ্ট করে বললে, প্রোস্টেট ক্যানসার আর স্তন ক্যানসারের জন্য পেয়ারা উপকারী।



পেয়ারার ১০টি পুষ্টিগুণ:

১. এতে প্রচুর পরিমাণে ভিটামিন ‘সি’ পাওয়া যায়, যা কমলালেবুর চেয়েও কয়েক গুণ বেশি।
২. পেয়ারায় আছে ভিটামিন ‘এ’ এবং ভিটামিন ‘বি’ কমপ্লেক্স
৩. এতে আছে যথেষ্ট পরিমাণে বিটা ক্যারোটিন, ক্যালসিয়াম, ফসফরাস, পটাশিয়াম, ফলিক অ্যাসিড ও নিকোট্রিন অ্যাসিড৷
৪. উচ্চ রক্তচাপ নিয়ন্ত্রণে রাখতে পেয়ারা বেশ কাজ দেয়।
৫. এটি রক্তসঞ্চালন ঠিক রাখে এবং কোলেস্টরেল নিয়ন্ত্রণ করে। ফলে হৃদ্‌রোগে আক্রান্ত ব্যক্তিরা পেয়ারা খেতে পারেন৷
৬. অ্যাজমা, স্কার্ভি, স্থূলতা, ডায়াবেটিস, ক্যানসার ইত্যাদি অসুখের ক্ষেত্রেও পেয়ারা বেশ উপকারী৷
৭. জটিল শর্করা ও তন্তুসমৃদ্ধ পেয়ারা রক্তের চিনির মাত্রা নিয়ন্ত্রণে রাখতে সহায়ক।
৮. শক্তিশালী অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট-সমৃদ্ধ পেয়ারা পাতার জুস গ্যাস্ট্রাইটিসের সমস্যায় উপকারী।
৯. পেয়ারা ওজন কমাতে সাহায্য করে এবং এই ফলের রস সর্দি-কাশি, কোষ্ঠকাঠিন্য ও আমাশয়সহ পেটের অসুখ সারাতে পারে।
১০. বয়সের সঙ্গে জড়িত নানা রোগ। যেমন: স্মৃতিভ্রংশ (আলঝেইমার), চোখে ছানি, আর্থরাইটিস বা হাঁটুব্যথা প্রতিরোধে সহায়তা করে।



লাল মরিচ:




লাল মরিচে আছে ক্যাপসিসিন, যা চর্বি কমানোর হার বাড়ায় এবং ওজন কমাতে সাহায্য করে। পুষ্টিবিদেরা বলেন, ক্যাপসিসিন তাপ উৎপাদনের মাধ্যমে বিপাকীয় সক্রিয়তা বাড়ায়। আমেরিকান জার্নাল অব ক্লিনিক্যাল নিউট্রিশনে বলা হচ্ছে, প্রতিদিন ৬ মিলিগ্রাম ক্যাপসিসিন খেলে নারী-পুরুষের উভয়ের ক্ষেত্রেই পেটের চর্বি কমানোর হার বাড়ে।


বেশি দিন বাঁচতে লাল মরিচ খান

আপনি কি মসলাদার খাবার ভালোবাসেন? যদি তাই হয়, তবে আপনার জন্য সুখবরই আছে। নতুন এক গবেষণায় দেখা গেছে, বেশি করে লাল মরিচ খেলে বাড়বে আয়ু।

অনেকেই বেশি দিন বাঁচতে চান। আর এ জন্য অনেকেই অনেক কিছু করেন। বেশি দিন বেঁচে থাকার জন্য বিভিন্ন ওষুধ খেয়ে অসুখের সঙ্গে লড়াই করা হয়। শুধু ওষুধেই সুস্থ থাকা যায় না। ওষুধ খেলে রোগ সারে। কিছু খাবারের মধ্যেই লুকিয়ে থাকে রোগের প্রতিষেধক। বেশি দিন বাঁচতে চাইলে প্রতিদিন লাল মরিচ খাওয়া শুরু করতে পারেন।

নতুন এক গবেষণার বরাত দিয়ে জি নিউজের খবরে বলা হয়েছে, প্রতিদিন লাল মরিচ খেলে মৃত্যুর হার হ্রাস করে। হৃদরোগ ও মস্তিষ্কে রক্তক্ষরণের মতো রোগে আক্রান্ত হওয়ার হারও ১৩ শতাংশ কমে যায়। যাঁরা নিয়মিত লাল মরিচ খান, তাঁদের কোলেস্টেরল কম থাকে।

মরিচের গুঁড়া ও মসলা শত বছর ধরে রোগের চিকিৎসায় উপকারী বলে মনে করা হয়। গবেষকেরা বলেছেন, মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রের জাতীয় স্বাস্থ্য ও পুষ্টি পরীক্ষার গবেষণায় দেখা গেছে, ২৩ বছর ধরে ১৬ হাজারেও বেশি মার্কিন নাগরিকের ওপর ওই গবেষণা চালানো হয়েছে। এরপরই গবেষণার ফলে বলা হয়েছে, লাল মরিচ বেশি খেলে কমে মৃত্যুঝুঁকি।

এদিকে, অপর একটি গবেষণায় বলা হয়েছে, মরিচ ক্যানসারবিরোধী ড্রাগ হিসেবে কাজ করতে পারে।

Haidrophobiya rabies or what? Dog bites can you do?

জলাতঙ্ক বা হাইড্রোফোবিয়া মূলত একটি ভাইরাসজনিত মারাত্মক রোগ। এ রোগকে হাইড্রোফোবিয়া না বলে র‌্যাবিস’ও (Rabies) বলা হয়। র‌্যাবিস শব্দটি একটি ল্যাটিন শব্দ, যার অর্থ পাগলামী করা। সাধারণত কুকুর, বিড়াল, বানর, চিকা, শেয়াল, বেজি ইত্যাদি প্রাণী জলাতঙ্কের বাহক। ভাইরাসজনিত র‌্যাবিস জীবাণু দ্বারা মানুষ আক্রান্ত হলে যে রোগ-লক্ষণ প্রকাশ পায় তাকে জলাতঙ্ক বলা হয়। মূলত জলাতঙ্ক আক্রান্ত পশু বা রোগীর আচরণ থেকেই এই নামকরণের সূত্রপাত। এ রোগের প্রধান লক্ষণ জল দেখলেই ভয় পাওয়া, জল খাওয়া বা পান করার সময় খাদ্য নালীর উর্ধভাগের মাংসপেশীতে তীব্র ব্যথা ইত্যাদি।

জলাতঙ্ক একবার হলে রোগীকে বাঁচানো একটু কঠিন বা অনেক ক্ষেত্রে বাঁচানো সম্ভব হয় না। তবে বর্তমানে এ রোগের উন্নত চিকিৎসা আছে। কুকুরে কামড়ানোর সাথে সাথেই চিকিৎসকের পরামর্শ মত ভ্যাকসিন নেয়া শুরু করলে ভয়ের সম্ভাবনা অনেক কমে যায়। সাধারনত কুকুর, বিড়াল, শেয়াল, বানর, ইঁদুর, বেজি ইত্যাদি প্রাণী বিশেষ করে কুকুর, র‌্যাবিস জীবাণু দ্বারা আক্রান্ত হলে এবং মানুষকে কামড়ালে এ রোগ হয়। এসব প্রাণীর মুখের লালায় র‌্যাবিস ভাইরাস জীবাণু থাকে এবং এ লালা কামড় বা কোন পুরানো ক্ষতের মাধ্যমে বা আঁচড়ের মাধ্যমে রক্তের সংস্পর্শে আসলে রক্তের মাধ্যমে শরীরে ছড়িয়ে পড়ে এবং জলাতঙ্ক রোগ সৃষ্টি হয়। সব কুকুরে কামড়ালেই কিন্তু জলাতঙ্ক রোগ হয় না। যদি কুকুরটির লালায় র‌্যাবিস জীবাণু না থাকে তাহলে কুকুরের কামড়ে এ রোগ হবে না। মূলত কুকুরের কামড়েই আমাদের দেশে শতকরা ৯৫ ভাগ জলাতঙ্ক রোগ হয়। জলাতঙ্ক র‌্যাবিস এর অনেকগুলো লক্ষণের একটি। বাতাসভীতিও এ রোগের আরেকটি লক্ষণ।

জলাতঙ্ক আক্রান্ত মানুষের লক্ষণ



Rabies নামক এক প্রকার ভাইরাস জলাতঙ্ক বা হাইড্রোফোবিয়া (Hydrophobia) রোগের জন্য দায়ী। কুকুর কামড়ানোর ১ থেকে ৭ সপ্তাহের মধ্যে জলাতঙ্কের লক্ষণগুলো দেখা দিতে শুরু করে। লক্ষণ প্রকাশের পূর্বেই অর্থাৎ কুকুরে কামড়ালেই চিকিৎসা শুরু করতে হবে৷ Rabies ভাইরাসে আক্রান্ত কুকুর কোন মানুষকে কামড়ালে, ভাইরাসটি সেই ব্যক্তির দেহে প্রবেশ করে ও কিছু অস্বাভাবিক লক্ষণের প্রকাশ ঘটায়। যেমন-

এর প্রধান লক্ষণ হল জল বা কোন তরল দেখে আতঙ্কিত হওয়া, পানি খেতে চায় না, পানি দেখলে ভয় পায়।
কামড়ের জায়গায় ব্যথা ও চিনিচিন করে আবার চুলকানি হতে পারে।
পেটে ব্যথা
স্নান করতে অনীহা ভাব
শরীরের পেশীতে টান লাগা
মুখ থেকে অতিরিক্ত থুতু বের হওয়া।
শ্বাস কষ্ট হওয়া
পানি পিপাসা থাকা
মুখ থেকে লালা পড়ে
মৃদু জ্বর, ঢোক গিলতে অসুবিধা
খিঁচুনি হতে পারে।
শান্ত অবস্থা থেকে হঠাৎ রেগে যাওয়া বা অতিরিক্ত উত্তেজনা
রোগী অজ্ঞান হয়ে যেতে পারে এবং প্যারালাইসিস হতে পারে।
অনেক ক্ষেত্রে মৃদু বায়ু প্রবাহেও রোগী ভয় পেতে পারে।
আবোল তাবোল কথা বলা।
অনেক ক্ষেত্রে আক্রান্ত মানুষ অন্য আক্রান্ত প্রানির মতো অন্য মানুষকে কামরাতে চাইতে পারে।
কুকুর কামড়ালে কি করবেন?
লক্ষণ প্রকাশ পাবার পর এ রোগের কোনো চিকিৎসা নেই এবং রোগীর মৃত্যুর সম্ভাবনাই বেশি। তবে এই মারাত্মক রোগ সম্পূর্ণরূপে প্রতিরোধযোগ্য। কুকুর বা অন্য কোন প্রাণীর কামড়ের সাথে সাথে ক্ষতস্থান সাবান বা এনটিসেপটিক দ্বারা পরিস্কার করলে এবং চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী যাথাযথ ভেকসিন গ্রহন করলে সহজেই এই রোগ প্রতিরোধ করা যায়।

প্রথমেই ক্ষতস্থানটি সাবান, পটাসিয়াম পারম্যাঙ্গানেট দ্রবণ, ৪০-৭০% অ্যালকোহল, পোভিডিন অথবা আয়োডিন যেকোনো একটি দিয়ে ক্ষতস্থানটিকে ভালো করে ভিজিয়ে পরিস্কার করে নিতে হবে। এতে ক্ষতিকর ভাইরাস ক্ষত স্থানে লেগে থাকলে তা নষ্ট হয়ে যাবে।
তারপর দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ নিতে হবে। চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী ইঞ্জেকশান রাবিপুর ০, ৩, ৭, ১৪, ৩০ ও ৯০ তম দিনে মাংসপেশিতে নিতে হবে। আক্রান্ত কুকুর কামড়ানোর পরও টিকা নিলে অনেকটা নিরাপদ অবস্থায় থাকা যায়।
আগে বলা হতো, কোনো কুকুর কামড়ালে সেই কুকুরকে ১০ দিন বেধে রেখে পর্যবেক্ষণ করতে হবে এবং ১০ দিনের মধ্যে কুকুরটি যদি মারা না যায়, তাহলে চিকিৎসার প্রয়োজন নেই। কিন্তু এখন সে ধারণা সত্য নয় বলে প্রমাণিত হয়েছে অর্থাৎ বাইরে থেকে আপাত সুস্থ দেখতে কুকুরের মধ্যেও জলাতঙ্কের জীবাণু থাকতে পারে। তাই কুকুরে কামড়ালে দেরি না করে অবশ্যই টিকা নিতে হবে। সেই সঙ্গে ইমিউনোগ্লোবিওলিন ইনজেকশনও দিতে হবে।
অপরদিকে যারা এসব প্রাণী নিয়ে কাজ করেন তারা সতর্কতামূলক পদক্ষেপ হিসেবে চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী আগেই টিকা দিয়ে রাখতে পারেন।


জলাতঙ্ক প্রতিরোধে করনীয়




পোষা কুকুর বা বিড়ালকে নিয়মিত টিকা দিতে হবে।
বেওয়ারিশ কুকুর মেরে ফেলার ব্যবস্থা করতে হবে।
যেসব প্রাণীর আঁচড় বা কামড়ে জলাতঙ্ক রোগ হয়, যেমন- কুকুর, বিড়াল ইত্যাদি প্রাণী থেকে সাবধানে থাকতে হবে। বিশেষ করে বাচ্চাদের এসব প্রাণী থেকে দূরে রাখতে হবে।
পূর্ব প্রস্ততি হিসেবে কুকুরে না কামড়ালেও আগে থেকে এ টিকা দেওয়া যায়। সেক্ষেত্রে ০, ৭, ২১ অথবা ২৮তম দিনে তিন থেকে চারটি টিকা দিতে হবে।
কুকুর কামড়ালে সাথে সাথে ক্ষতস্থান সাবান দিয়ে ভালভাবে ধুতে হবে। এরপর সেখানে পভিডন আয়োডিন দিতে হবে।
কামড়ানোর স্থান কোন কিছু দিয়ে ঢেকে রাখা যাবে না।
জলাতঙ্ক রোগ হতে পারে এমন কুকুর বা অন্য পশু কামড় বা আঁচড় দিলে সঙ্গে সঙ্গে টিকা নেওয়া উচিত। সেক্ষেত্রে ০, ৩, ৭, ১৪ ও ২৮তম দিনে সর্বমোট ৫টি টিকা দিতে হবে।
জলাতঙ্ক আক্রান্ত কুকুরের লক্ষণ
কুকুর বা অন্য কোনো প্রাণী কামড়ালে দিশেহারা না হয়ে প্রাণীটিকে ধরে ভালভাবে পর্যবেক্ষণ করতে হবে। দংশিত প্রাণীটিকে হত্যা না করে ১০ দিন বেঁধে রেখে পর্যবেক্ষণ করে যদি নিম্নলিখিত লক্ষনসমূহ প্রকাশ পায় তবে বুঝতে হবে প্রাণীটি ভাইরাসে আক্রান্ত। দ্রুত চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী পদক্ষেপ নিতে হবে। লক্ষনসমূহ নিম্নরুপঃ

আক্রান্ত প্রাণী পাগলের মতো আচরন করে এবং সব কিছু কামড়ানোর প্রবনতা দেখা যায়।
উদ্দেশ্যহীন ভাবে ছোটাছুটি করতে পারে।
খাবার কিংবা জল গ্রহণ বন্ধ করে দেওয়া।
মুখ থেকে অত্যধিক হারে লালা নিঃসৃত হবে।
ঘন ঘন ঘেউ ঘেউ অথবা বিড় বিড় শব্দ করা।
হাপ টেনে শ্বাস নেওয়া।
এক পর্যায়ে গলার মাংস পেশিতে পক্ষাঘাত হওয়ায় আর ঘেউ ঘেউ করতে পারে না।
আবার কিছু ক্ষেত্র আক্রান্ত প্রানীর মধ্যে উত্তেজনা ভাব প্রকাশ না পেয়ে চুপচাপ থাকতে পারে।
কুকুরটি খাওয়া বন্ধ করে দেওয়ার কারনে নিস্তেজ হয়ে পড়ে এবং কয়েক দিনের মধ্যে মারা যায়। সাধারণভাবে আক্রান্ত কুকুরটি ১০ দিনের মধ্যে মারা যায়।
পোষা প্রাণীর ক্ষেত্রে জলাতঙ্ক প্রতিরোধে করনীয়
যেহেতু জলাতঙ্কে আক্রান্ত হলে বাঁচার সম্ভাবনা খুবই কম, তাই সতর্কতা অবলম্বন করা এবং প্রতিরোধ ব্যবস্থা গ্রহণ করাই একমাত্র পথ। যেমন-

পোষা কুকুরটি গলায় ব্যাল্ট পরিয়ে রাখতে হবে।
রাস্তার বেওয়ারিস কুকুরগুলো মেরে ফেলতে হবে।
পোষা কুকুর-বিড়ালকে চিকিৎসকের মাধ্যমে জলাতঙ্কের টিকা দিতে হবে।
এ্যান্টি র‌্যাবিস ভ্যাকসিন “রাবিপোর”
কুকুর কামড়ালে এখন আর নাভির চারদিকে ১৪টি ইঞ্জেকশন নিতে হয় না। দেশের সকল জেলাতেই এখন বিনামূল্যে এ্যান্টি র‌্যাবিস ভ্যাকসিন রাবিপোর পাওয়া যায়। ৫টি ইঞ্জেকশনে এক ডোজ। প্রতিটি জেলার সিভিল সার্জনের অধীনে একটি করে জলাতঙ্কের টিকাদান কেন্দ্র আছে, যেখান থেকে বিনামূল্যে এ টিকা সংগ্রহ করা যাবে।

সবশেষে
মোটামুটিভাবে বাংলাদেশে জীবজন্তুর কামড়ের ব্যাপকতা প্রতি এক হাজার জনে ১৩ জন। তার মধ্যে ৬ থেকে ১০ বছরের শিশু কিশোরের হারই সর্বাধিক অর্থাৎ ২৭.৬% এবং তারপরে ৪১ থেকে ৬০ বছর বয়সের মানুষের হার ১৬.৩%। অর্থাৎ ১৫ বছরের নিচে শিশু কিশোর ও বয়স্ক মানুষ এ রোগের জন্য অধিক ঝুঁকিপূর্ণ, কারন- শিশুরা জীব জন্তু নিয়ে খেলা করে এবং বয়স্ক ব্যক্তিরা জীব জন্তু প্রতিহত করার ক্ষমতা কম রাখে। আবার আক্রান্ত মানুষের মধ্যে শতকরা ৩৩.৩ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করে, ৬২.৫ জন ভ্যাকসিন গ্রহণ করে না এবং ৩.১ জন ভেকসিন সম্পর্কে জানেই না। দারিদ্রতা এবং অসচেতনতাই বেশিরভাগ মানুষ ভ্যাকসিন না নেয়ার অন্যতম প্রধান কারন। তাই, সচেতনতা বাড়ানোর মাধ্যমেই জলাতঙ্ক প্রতিরোধ করা সম্ভব।

Some tips to lighten the skin permanently.

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু টিপস

 আমাদের এই ব্যস্ত জীবনে আর দূষণ ভরা পরিবেশে নিজের সৌন্দর্য ধরে রাখা সত্যিকার অর্থেই ভীষণ মুশকিল হয়ে পড়ছে দিন দিন। অথচ আজকাল নিজেকে লুক সবসময় সুন্দর ও আকর্ষণীয় রাখাটা যেন জীবনেরই একটা অংশ, তাই নয় কি? আপনি নারী হোন, বা পুরুষ, আপনার সুন্দর মুখের কদর কিন্তু সর্বত্রই। আর তাই নিজেকে সুন্দর করে দেখাতে কে না চায় বলুন! আমাদের অনেকেরই আক্ষেপ থাকে গায়ের রং নিয়ে।

স্থায়ীভাবে ত্বক ফর্সা করার কিছু টিপস

এখন আমরা আপনাকে কিছু টিপস দিব আপনার শরীর ও ত্বক স্থায়ীভাবে ফর্সা করার জন্য।

১) প্রথমে মসুর ডাল গুঁড়ো করে নিন মিহি করে। তার মধ্যে একটা ডিমের হলুদ অংশটা মেশান। রোদের মধ্যে কিছু সময় এই পেস্টটা শুকিয়ে নিন ভালো করে। পেস্টটি একদম মচমচে হয়ে গেলে গুঁড়ো করে পরিষ্কার শিশির মধ্যে ভরে রেখে দিন। প্রতিদিন রাতে শোবার কিছু সময় আগে ২ ফোটা লেবুর রসের সঙ্গে ১ চামচ দুধ ও এই গুঁড়ো খানিকটা মিশিয়ে পেস্ট তৈরি করে মুখে লাগান। আধ ঘন্টা বা তার কিছু সময় পর মুখটা ধুয়ে ফেলুন। মুখ ধোয়ার পর কাঁচা দুধ খানিকটা পরিষ্কার তুলোতে নিয়ে মুখে বুলিয়ে নিন। এটা আরও ২০ মিনিট মুখে রেখে ধুয়ে ফেলুন।



২)  আপনার ত্বকের রং আরও ফর্সা করতে চাইলে মুখে টক দই লাগান। সাধারণত যাদের ত্বক শুষ্ক তাঁরা মধু ও দই একসঙ্গে মিশিয়ে নিন। ৩০ মিনিট এর মতো রাখুন মুখে, তারপরে ধুয়ে ফেলুন। আপনাকে সপ্তাহে অন্তত তিন দিন এরকম লাগাতে হবে।




৩) এবার একটু ভিন্নভাবে ব্যবহার করুন। প্রথমে এক টেবিল চামচ গুঁড়ো দুধ, ১/২ টেবিল চামচ বাদামের তেল, এক টেবিল চামচ মধু, এক টেবিল চামচ লেবুর রস ভালো ভাবে মিশিয়ে মুখে ১০-১৫ মিনিট লাগিয়ে রাখুন। তারপর শুকিয়ে গেলে পরিষ্কার করুন। এই প্যাকটি আপনার মুখের উজ্জ্বলতা বৃদ্ধি করবে আর রোদে পোড়া ভাব দূর করবে।




৪) আপনার তৈলাক্ত ত্বক স্থায়ীভাবে উজ্জ্বল করতে মুলতানি মাটি, থেঁতো করা পদ্মপাপড়ি ও নিমপাতা বাটা এবং চালের গুঁড়ো একসঙে মিশিয়ে ফেসপ্যাক তৈরি করুন। ভালভাবে মুখে-গলায় লাগিয়ে রাখুন। ৩০ মিনিট পর হালকা কুসুম গরম পানি দিয়ে ধুয়ে ফেলুন। ধুয়ে ফেলার পর যদি পারেন মুখে কাঁচা দুধ লাগিয়ে রাখুন আরও আধা ঘণ্টা। ত্বকের উজ্জ্বলতা অনেকাংশে বৃদ্ধি পাবে।

৫) আপনি সপ্তাহে একবার পাকা কলা চটকিয়ে পুরো মুখে লাগান আর ৩/৪ মিনিট পর ধুয়ে ফেলুন। মুখে লুকিয়ে থাকা সব ময়লা নিমিষে পালিয়ে যাবে আর আপনি হয়ে উঠবেন আগের থেকে আরও অনেক বেশি আকর্ষণীয়।




৬) ঝকঝকে ও আকর্ষণীয় ত্বকের জন্য চন্দন গুঁড়োর অবদান অনস্বীকার্য। আপনি চন্দন গুঁড়োর সাথে পরিমাণ মতো দুধ মিশিয়ে প্রত্যেকদিন হালকা হাতে ম্যাসাজ করুন। অল্প দিনের মধ্যে আপনার মুখে হাসি ফুটবেই। কিছু দিন পর আপনাকে মুখের পরিবর্তন আপনি নিজেই বুজতে পারবেন।


স্পেশাল বিউটি টিপসঃ

উপকরণঃ দুধ তিন টেবিল চামচ, কাঁচা হলুদ বাটা এক চা চামচ, লেবুর রস এক টেবিল চামচ।

প্রনালিঃ প্রথমে দুধ, লেবুর রস ও হলুদ গুঁড়ো একসঙ্গে ভালভাবে মিশিয়ে একটি মিশ্রন বা পেস্ট তৈরি করুন। আপনার সারা মুখে এই পেস্ট ভালভাবে লাগিয়ে প্যাকটি শুকনো হওয়া পর্যন্ত অপেক্ষা করতে থাকুন। ভালভাবে শুকিয়ে গেলে ঠান্ডা জল দিয়ে পরিষ্কার করে ধুয়ে নিয়ে নরম তোয়ালে দিয়ে আলতো করে মুছে ফেলুন। তবে সতর্কতা হল, গরম জলে মুখ ধোবেন না এবং অন্তত ১২ ঘণ্টা রোদে যাবেন না। তাই আপনি এটা রাতে করবেন।

ভেতর থেকে রঙ উজ্জ্বল করুন:

মানুষের রূপচর্চায় দুধ ও কাঁচা হলুদের ব্যবহার যুগ যুগ ধরে হয়ে আসছে। আপনি প্রতিদিন এক গ্লাস উষ্ণ গরম দুধে আধা চা চামচ কাঁচা হলুদ বাটা মিশিয়ে পান করুন। আর যদি এভাবে পান করতে না পারেন বা সমস্যা হলে আপনি এর সঙ্গে মধু মিশিয়ে নিন। নিয়মিত হলুদ মেশানো দুধ পান করার ফলে আপনার রং হয়ে উঠবে ভেতর থেকে ফর্সা।

Make a best Life Style World.

Male and Female Marriage First Day Talking.

পুরুষ এবং নারীদের বিয়ের প্রথম দিন কথা.


1. বিয়ের নিয়ত শুদ্ধ করা :



নারী-পুরুষের উভয়ের উচিত বিয়ের মাধ্যমে নিজকে হারামে লিপ্ত হওয়া থেকে বাঁচানোর নিয়ত করা। তাহলে উভয়ে এর দ্বারা ছাদাকার ছাওয়াব লাভ করবে। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমাদের সবার স্ত্রীর যোনিতেও রয়েছে ছাদাকা। সাহাবীরা জিজ্ঞেস করলেন ইয়া রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম), আমাদের কেউ কি তার জৈবিক চাহিদা মেটাবে আর তার জন্য সে কি নেকী লাভ করবে? তিনি বললেন, তোমরা কি মনে করো যদি সে ওই চাহিদা হারাম উপায়ে মেটাতো তাহলে তার জন্য কোনো গুনাহ হত না? (অবশ্যই হতো) অতএব তেমনি সে যখন তা হালাল উপায়ে মেটায়, তার জন্য নেকি লেখা হয়।


2. বাসরঘরে স্ত্রীর মাথার অগ্রভাগে ডান হাত রাখে যে দোআ পড়া :




রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমাদের কেউ যখন কোনো নারী, ভৃত্য বা বাহন থেকে উপকৃত হয় (বিয়েবা খরিদ করে) তবে সে যেন তার মাথার অগ্রভাগ ধরে, বিসমিল্লাহ পড়ে এবং বলে : (হে আল্লাহ, আমি আপনার কাছে এর ও এর স্বভাবের কল্যাণ প্রার্থনা করছি এবং এর ও এর স্বভাবের অকল্যাণ থেকে আশ্রয় প্রার্থনা করছি।)
 


3. স্বামী-স্ত্রী উভয়ে একসঙ্গে দুই রাকাত নামাজ আদায় করা :



আবদুল্লাহ ইবন মাসঊদ রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ইরশাদ করেন, স্ত্রী যখন স্বামীর কাছে যাবে, স্বামী তখন দাঁড়িয়ে যাবে। আর স্ত্রীও দাঁড়িয়ে যাবে তার পেছনে। অতপর তারা একসঙ্গে দুইরাকা‘ত সালাত আদায় করবে এবং বলবে, হে আল্লাহ, আপনি আমার জন্য আমার পরিবারে বরকত দিন আর আমার ভেতরেও বরকত দিন পরিবারের জন্য। আয় আল্লাহ, আপনি তাদের থেকে আমাকে রিযক দিন আর আমার থেকে তাদেরও রিযক দিন। হে আল্লাহ, আপনি আমাদের যতদিন একত্রে রাখেন কল্যাণেই একত্র রাখুনআর আমাদের মাঝে যখন বিচ্ছেদ ঘটিয়ে দেবেন তখন কল্যাণের পথেই বিচ্ছেদ ঘটাবেন।
 


4. স্ত্রীর সঙ্গে সহবাসের দোআ পড়া :



স্ত্রী সহবাসকালে নিচের দু’আ পড়া সুন্নত। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, তোমাদের কেউ যদি স্ত্রীসঙ্গমকালে বলে, (আল্লাহর নামে শুরু করছি, হে আল্লাহ, আমাদেরকে শয়তানের কাছ থেকে দূরে রাখুন আর আমাদের যা দান করেন তা থেকে দূরে রাখুন শয়তানকে।) তবে সে মিলনে কোনো সন্তান দান করা হলে শয়তান কখনো তার ক্ষতি করতে পারবে না।
 


5. নিষিদ্ধ সময় ও জায়গা থেকে বিরত থাকা :

আবূ হুরাইরা রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, যে ব্যক্তি কোনো ঋতুবতী মহিলার সঙ্গে কিংবা স্ত্রীর পেছন পথে সঙ্গম করে অথবা গণকের কাছে যায় এবং তার কথায় বিশ্বাস স্থাপন করে, সে যেন মুহাম্মদ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লামের প্রতি যা অবতীর্ণহয়েছে তা অস্বীকার করলো।
 


6. ঘুমানোর আগে অজু বা গোসল করা :

স্ত্রী সহবাসের পর সুন্নত হলো অযূ বা গোসল করে তবেই ঘুমানো। অবশ্য গোসল করাই উত্তম। আম্মার বিন ইয়াসার রাদিআল্লাহু আনহু থেকে বর্ণিত, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন,

তিন ব্যক্তির কাছে ফেরেশতা আসে না : (1). কাফের ব্যক্তির লাশ, (2). জাফরান ব্যবহারকারী এবং (3). অপবিত্র শরীর বিশিষ্ট ব্যক্তি, যতক্ষণ না সে অযূ করে।
 


7. ঋতুবতী স্ত্রীর সঙ্গে যা কিছুর অনুমতি রয়েছে :

হ্যা, স্বামীর জন্য ঋতুবতী স্ত্রীর সঙ্গে যোনি ব্যবহার ছাড়া অন্য সব আচরণের অনুমতি রয়েছে। স্ত্রী পবিত্র হবার পর গোসল করলে তার সঙ্গে সবকিছুই বৈধ। কারণ, রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, ......… সবই করতে পারবে কেবল সঙ্গম ছাড়া।
 


8. স্ত্রী সান্নিধ্যের গোপন তথ্য প্রকাশ না করা :

বিবাহিত ব্যক্তির আরেকটি কর্তব্য হলো স্ত্রী সংসর্গের গোপন তথ্য কারো কাছে প্রকাশ না করা। রাসূলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেন, কিয়ামতের দিন আল্লাহর কাছে ওই ব্যক্তি সবচে নিকৃষ্ট বলে গণ্য হবে যে তার স্ত্রীর ঘনিষ্ঠ হয় এবং স্ত্রী তার ঘনিষ্ঠ হয় অতপর সে এর গোপন বিষয় প্রচার করে।
 

কার্টেসিঃ মাওলানা মিরাজ রহমান

Because hair is falling? & Excess hair care.

আমাদের চুল লম্বা হোক কিংবা ছোট  হোক কম বেশি সবাই চুলে স্টাইল করতে পছন্দ করেন। বিশেষ করে বিয়ের অনুষ্ঠান অথবা ঘরোয়া কোন পার্টি সবাই চায় সবাই চায় চুলটি একটু ভিন্নভাবে বাঁধতে। আপনার সুন্দর হেয়ার স্টাইল বদলে দিতে পারে আপনার পুরনো লুক। তাই চুল আমাদের শরীরের সবার বিশেষ একটা অঙ্গ।


চুল পড়ে যাওয়ার কারনঃ

 

 


সাধারণত চুল পরে যাওয়ার অনেক কারণ থাকে তবে বিশেষ কিছু কারণ আছে যা আপনাদের সামনে তুলে ধরা হলঃ

১) পারিবারিক ইতিহাসঃ যদি আপনার বাবা অথবা মায়ের কম বয়সে চুল পেকে গিয়ে থাকে, তবে আপনার ক্ষেত্রেও তা হবার সম্ভাবনা অনেক বেশি থাকে। এই ব্যাপারটা সম্পূর্ণ আসলে আপনার জেনেটিক বৈশিষ্ট্যের মাঝেই বিদ্যমান থাকে।

২) সিগারেটের বিষাক্ত ধোঁয়াঃ আপনি নিজেই ধূমপান করুন বা নাই করুন অথবা বাড়ির অন্য কেউ করুক, সিগারেটের বিষাক্ত ধোঁয়া আপনার চুলের রঙে আনতে পারে পরিবর্তন। অধূমপায়ীদের তুলনায় ধূমপায়ীদের চুল অকালে পেকে যাবার সম্ভাবনা আড়াই গুণ বেশি হয়।

৩)পরিবর্তন আসছে আপনার হরমোনেঃ কয়েক বছর আগের অথবা কয়েক মাস আগের নিজের একটা ছবি দেখলেই আপনি খুব সহজে বুঝতে পারবেন আপনার চুলে সময়ের সাথে পরিবর্তন আসছে। মূলত সময়ের পরিবর্তনের সাথে হরমোনে পরিবর্তন আসে বলেই এসব পরিবর্তন দেখা যায়। সাধারণত চুল পাকার পেছনেও দায়ী এই হরমোন।

৪) আপনার শরীরে একটা অটোইমিউন জটিলতা আছেঃ আমাদের শরীরে অ্যালোপেশিয়া অ্যারিয়াটা নামের একটি অটোইমিউন ডিজিজ আছে যা কিনা আমাদের ত্বক এবং চুলকে প্রভাবিত করে অনেক বেশি। এই জটিলতায় আক্রান্ত মানুষের পুরো মাথা এমনকি পুরো শরীরেই চুল পরে যেতে পারে।

৫) আপনি দূষিত পরিবেশে বসবাস করেনঃ টক্সিন এবং দূষক পদার্থ আপনার চুল খুব দ্রুত পাকিয়ে ফেলতে পারে। টক্সিন মেলানিনের উৎপাদনকে প্রভাবিত করে এবং আমাদের চুল পাকার হাড় বাড়ায়।

৬) আপনি প্রচুর স্ট্রেসের মাঝে আছেনঃ এই বিষয়টা আমরা অনেকেই বিশ্বাস করি যে স্ট্রেস এবং দুশ্চিন্তা মানুষের চুল পাকিয়ে দেয় এমনকি এতে করে মাথার সব চুল পরে যায়। অনেক সময়েই মায়েরা বলে থাকেন বাচ্চার জন্য চিন্তায় তার চুল পেকে ও পরে যাচ্ছে।

এছাড়াও আরও বিশেষ কিছু  কারণ আছে যে কারণে অল্প বয়সে আপনি হারাচ্ছেন আপনার সুন্দর ও পরিবর্তন হচ্ছে আপনার চুলের

প্রয়োজনীয় পরিমাণে পুষ্টির অভাব
শরীরে থাইরয়েডের সমস্যা
অ্যানিমিয়া এর কারণে
সঠিক যত্নের অভাব


চুলের বাড়তি যত্নঃ

 


 

এখন আপনি কিছু বিষয়ে বাড়তি যত্ন নিলে ফিরে পেতে পারেন আপনার হারানো সুন্দর চুল। আসুন এবার জেনে নাওয়া যাক বাড়তি কিছু চুলের যত্নঃ

১) যদি পারেন নিয়মিত চুলে ব্রাশ করুন। আস্তে আস্তে চুল আঁচড়ান। একটু খেয়াল রাখুন আঁচড়ানোর সময় যেন চুল না ছিড়ে।

২) আমরা সব সময় হেয়ার স্প্রে ব্যবহার করি। এটা ঠিক না, হেয়ার স্প্রে বেশি ব্যবহার করবেন না।

৩) আপনার চুল যদি রুক্ষ হয় তাহলে রুক্ষ চুলে শ্যাম্পু করার অন্তত এক ঘণ্টা আগে তেল লাগান। শ্যাম্পু করার পরই গোড়া বাদ দিয়ে কন্ডিশনিং করতে ভুলবেন না।

৪) আপনি প্রতিদিন ৫০ থেকে ১০০ বার চুলে ব্রাশ করুন। এতে করে আপনার মাথার রক্ত সঞ্চালন ভালো হবে ও চুল চকচকে হবে। শ্যাম্পু করার পর অবশ্যই ব্যবহৃত ব্রাশ, চিরুনি পরিষ্কার করে রাখা ভাল।

৫) অনেকেই দেখা যায় প্রচুর পরিমাণে জেল ব্যবহার করতে। অনেক বেশি জেল চুলের জন্য অবশ্যই ক্ষতিকারক।

৬) নিয়মিত প্রোটিন যুক্ত খাবার খান। আপনার খাদ্য তালিকায় যেন ভিটামিন বি কমপ্লেক্স ভিটামিস সি ভিটামিন ই যেন অবশ্যই থাকে। 



শীতে ত্বকের যত্ন নিন টপ ১০ টিপস
মুখে দুর্গন্ধ দূর করুন মাত্র ৭টি উপায়ে

Welcome to Samsung mobile world. The Samsung Galaxy C7 Pro is powered by a Octa-core 2.2 GHz & 5.7 inches, Camera 16 MP & 16 MP, 4 GB RAM & 64 GB Storage, Android OS, v6.0.1 (Marshmallow), 3300 mAh battery. Dual SIM, Connectivity options include Wi-Fi, GPS, Bluetooth, NFC, FM, 3G, 4G. Samsung Galaxy C7 Pro Price in USA: $449.
Samsung Galaxy C7 Pro More Details